পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৩০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৯৮ | थेडिझांfनक द्धि । বৃন্দ লইয়া অনুন দেড় লক্ষ লোক এই দিন মেলায় সমবেত হইয়া থাকে। এই কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমা এতদ্দেশে একটা প্ৰসিদ্ধ স্নানের যোগ বলিয়া গণহইয়া থাকে। শোণিপুরের প্রায় এক ক্রোশদক্ষিণে গণ্ডক ও গঙ্গা নদীর সঙ্গম । এই সঙ্গম স্থানের বিশেষ মাহাত্ম্য আছে বলিয়। এতদ্দেশে কথিত তহঁয়া থাকে। এই স্নান উপলক্ষেই পূর্ণিমার দিন এত অধিক লোকের সমাগম হইয়া থাকে । পূর্বেই বলিয়াছি, সমগ্ৰ ভারতবর্ষের মধ্যে এই মেলা সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃহৎ । এমন কোনই জিনিষ নাই যাহা এই মেলাতে বিক্রীত হয় না। প্ৰায় একক্রোশ দীর্ঘ এবং অদ্ধক্রোশ প্ৰস্থ স্থান ব্যাপিয়া মেলা বসিয়া থাকে। চাউল, ডা’ল, তেল, লবণ, তরকারী ইত্যাদি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য হইতে আরম্ভ করিয়া গো, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, হাতী, ঘোড়া প্ৰভৃতি সকল রকমের জিনিষ এই মেলায় বিক্রীত হয়। হাতী ও ঘোড়ার বিক্ৰয়ই এই মেলার একটী বিশেষত্ব। এত অধিক সংখ্যক হাতী ঘোড়া ভারতের আর কোন বাজারে একত্রিত হয় না । যেখানে ঘোড়া বিক্রয় হয়, সেখানে কেবল ঘোড়া ; সুশিক্ষিত হৃষ্ট পুষ্ট উৎকৃষ্ট উৎকৃষ্ট সওদাগরী ঘোড়া হইতে আরম্ভ করিয়া তিন টাকা দামের পর্য্যন্ত সকল রকমের ঘোড়া । যেখানে হাতীর বাজার, সেখানে এইরূপ নানা রকমের অসংখ্য হাতী। দেখিলে বাস্তবিকই যুগপৎ বিস্ময় ও আনন্দের উদ্রেক হয়। যে দিকে দৃষ্টিপাত করা যায়, সেইদিকেই কেবল অসংখ্য নরমুণ্ড দৃষ্টিগোচর হয়। এই মেলাতে যেমন সুন্দর অশ্ব হস্তী পাওয়া যায়, তেমনি অতি উৎকৃষ্ট উৎকৃষ্ট গরু বলদ ও পাওয়া যায় । বঙ্গদেশের রংপুর, দিনাজপুর এবং ঢাকা অঞ্চলের অনেক পাইকার আসিয়া এই মেলা DBBD KuDDD BB DD BDBBB DDD DDSS এই মেলা উপলক্ষে স্থানীয় রেল কর্তৃপক্ষকে বিশেষ বন্দোবস্ত করিতে হয়। দ্বাদশীর দিন হইতে চারিদিক হইতে স্পেশাল টেণ চলিতে আরম্ভ