Stro ঐতিহাসিক চিত্র। . “পরমেশ্বর বলিয়াছেন যে, তিনি সমস্ত মসজেদের অধিকারী ; সুতরাং তাহার নামের সহিত কোন মানুষের নাম উল্লেখ করিও না । প্রেরিত পুরুষও বলিয়াছেন যে, যে কেহ পরমেশ্বরের নিমিত্ত মীর জগতে একটিী মস জেদ নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেয়, পরমেশ্বর তদ্বিনিময় স্বরূপ স্বৰ্গধামে তত্ত্বল্য প্ৰাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিয়া থাকেন। এই মসজেদ মোহাম্মদ শাহের পুত্ৰ বারবক শাহ তৎপুত্র ন্যায়পরায়ণ ও ক্ষমতাশালী নরপতি-যিনি ইহ ও পর জগতের ভাস্করস্বরূপ, সেই আবুলমোজাফরইউসফ শাহ ( পরমেশ্বর তাহার সিংহাসন রক্ষা করুন এবং তঁহার বদান্যতা যেন সমগ্ৰ পৃথিবীতে বিস্তার লাভ করে) কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। সন ৮৮৪ হিজরী।” কুম্ভীর পীর। খাদেমরসুলের উত্তর-পূর্বে বৃহৎ একটী পাকা সমাধি-মন্দির এবং তন্নিকটে আরো কতিপয় সমাধি বিদ্যমান। উহার মধ্যে কতিপয়ের এমনি বিধ্বস্ত দশা যে, উপর হইতে কবর-মধ্যস্থিত নরকঙ্কালসমূহ দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে। তথায় একটি বৃহৎ পুষ্করিণী আছে, তাহার জল অতি স্বচ্ছ এবং তাহা বহু সংখ্যক কুম্ভীরের আবাস-স্থান (১)। নিকটবৰ্ত্তী গ্রামের অধিবাসীদিগের মধ্যে এরূপ প্ৰবাদ প্রচলিত আছে যে, এই কুন্তীরসমূহ কোন এক তেজস্বী সাধুর শিষ্য এবং কাহারও কাহারও বিশ্বাস যে, ঐ সকল কুন্তীরের একটি স্বয়ং সেই সাধু, পীর ছাহেব। উৎসব উপলক্ষে ছাগ বা মুরগ জবাই হইলে খাদিম উহাদের অস্থি ও চৰ্ম্ম একত্ৰ পিণ্ডাকারে জড়াইয়া পুষ্করিণীতে নিক্ষেপ করিয়া উচ্চকণ্ঠে বলিয়া থাকেন,-“বাবা শাহ খিজির, এই পিণ্ড গ্ৰহণ করুন।” তদণ্ডে একটী কুম্ভীর জলমধ্য হইতে উখত হইয়া তীরের নিকট আগমন করে এবং মাংসপিণ্ড গ্রহণপূর্বক স্বস্থানে পুনঃ প্ৰস্থান করে। যদিও সর্বদাই উহাদিগের আমন্ত্রণ হইয়। (») ब्रांण्ड्मंडिकाणी लिब्रिांप्ङ्म ।
