কেদার রায় । , s অন্যতম ছিলেন, এবং ইহাদের বংশ বহু প্ৰাচীন কাল হইতে ভুইয়া বংশ বলিয়া কথিত হইয়া আসিতেছে। নিমরায়ের পর উক্ত বংশের আর কোনও ভুইয়ার uDDDB BB DDD DDD S SDBDBDS BD DHDBDBDBD DBDBB BDBDBC BBDBD রায়কে উক্ত বংশের ভূইয়া বলিয়া জানিতে পারি। দায়ুদ সার পতন হইতে গৌড়ে পাঠান রাজত্বের অবসান হয়। মোগল সেনাপতিগণ বাঙ্গালা জয় করিবার জন্য পাঠান, মগ, ফিরিঙ্গী ও বাঙ্গালীর হিত যুদ্ধ আরম্ভ করিলেন । জলে স্থলে তঁাহারা সমরানল প্ৰজালিত করিয়া দিলেন। এদিকে পাঠানেরা আপনাদের প্রভূত্ববিস্তারের জন্যও সকলের সহিত যুদ্ধে প্ৰবৃত্ত হইল। মাগোরাও সে সুযোগ পরিত্যাগ করিল না। নবা গত ফিরিঙ্গীগণই বা নীরবে কালব্যাপন করিবে কেন ? কাজেই বঙ্গভূমি রুধিরাধারায় রঞ্জিত হইয়া উঠিল। চাদরায় কেদার রায় সহজে মোগলের অধীনতা স্বীকার করিতে চাহিলেন না । তাঁর্তাহারা গৌড়ের পাঠান রাজগণের অধীন দুইয়া ছিলেন। কিন্তু বিজয়ী মোগলের অধীনতা শৃঙ্খলে বদ্ধ হইতে তাহারা কিছুতেই সম্মত হইলেন না। মোগল অশ্বারোহিগণ বহু নদনদীসস্কুল তাহাদের রাজ্যে প্ৰবেশ করিয়া তাহাদিগকে দমন করিবার চেষ্টা করিত লাগিল বটে, কিন্তু কোনরূপেই কৃতকাৰ্য্য হইতে পারিল না । যে সময়ে মোগলকেশরী আকবরসহ দায়ুদের নিকট হইতে বাঙ্গালা জয় করিয়া লইলেন, সেই সময়ে বঙ্গভূমি বার দুইয়ার অধীন ছিল । তেঁাহা । দর মধ্যে অধিকাংশই পাঠান। এই পাঠানীদিগের মধ্যে ইশা পা মসনদ DB sB SBDD S S JDBB DD DDS 0 SBDDLLLuBDB DLYD সংলগ্ন ছিল। ইশা খার সহিত প্রথমতঃ কৃষ্ঠাহাদের ঐক্য থাকিলেও ক্রমে ‘খন উভয় পক্ষের ক্ষমতা বাড়িতে আরম্ভ হয়, তখন তঁহাদের মধ্যে সংঘর্ষ উপস্থিত হইল। ইশা খাঁ যেমন কখনও রায়দিগের রাজ্যে উপস্থিত হইয়া আপনার পরাক্রম প্ৰদৰ্শন করিতেন, রায় ভ্রাতৃদ্বয় ও সেইরূপ সবেগে ইশা খার রাজ্যে পতিত হইয়া তাঁহাকে সন্ত্রস্ত করিয়া তুলিতেন। এইরূপ অবিরাম সংঘর্ষে উভয়ে উভয়ের পরাক্রমের পরিচয় পাইতেন । তাহার পর ইশা খা
