Vei कैडिशनिक द्धि। সে ইতিহাসে ভারতবর্ষের প্রকৃত তথ্য প্ৰকাশিত হইবার আশা আকাশ-কুসুমে পরিণত হইবে। হলায়ুধ যেরূপ সদাচার-সম্পন্ন, উদারচিত্ত, জ্ঞানানুরক্ত ব্ৰাহ্মণ ছিলেন সেরূপ ব্ৰাহ্মণ বৰ্ত্তমান-যুগে দুল্লােভ বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। আৰ্য্যজীবনে প্ৰকৃত লক্ষ্য এখন কোন অতলগর্ভে নিমগ্ন হইয়া গিয়াছে! এখন কেবল বিহাড়ম্বরের আতিশয্য ! হলায়ুধের “ব্ৰাহ্মণ সৰ্ব্বস্বে” এই বাহাড়ম্বর অতিক্রম করিয়া, যথার্থ আৰ্য্যজীবনলাভের যে সকল উপদেশ প্রাপ্ত হওয়া যায়, তদনু, সারে সমাজ-সংস্কার সাধিত করিলে, বঙ্গীয় ব্ৰাহ্মণ-সমাজ এখনও স্বদেশের মলিন মুখ উজ্জল করিতে পারেন। “ব্ৰাহ্মণ-সৰ্ব্বস্বের” আদ্যন্ত কেবল জ্ঞানানুশীলনের বিবিধ ব্যাখ্যায় পরিপূর্ণ। “ন শূদ্রো বৃষলো নাম, বেদোহি “বৃষ” উচ্যতে। যস্ত বিপ্ৰস্ত তেনালিং স বৈ “বৃষল” উচ্যতে ||” শূদ্ৰকে “বৃষল” বলে না। বেদের নাম “বৃষ”। যে বিপ্ৰ তাহাতে অবুৎ পন্ন, তিনিই “বৃষল” বলিয়া কথিত হইবার প্রকৃত যোগ্য পাত্ৰ। এই “যম-সংহি তার” বচন উদ্ধত করিয়া, হলায়ুধ ব্ৰাহ্মণের পক্ষে বেদাধ্যয়নের প্রয়োজন ব্যত্ত করিয়াই নিরস্ত হন নাই; বেদার্থতাৎপৰ্য্যজ্ঞানের প্রয়োজন ব্যক্ত করিয়া, বিবিধ বেদমন্ত্রের ব্যাখ্যায় বেদ হইতে কিরূপ উদার শিক্ষালাভ করা যায় তাহারও দৃষ্টান্ত প্ৰদৰ্শন করিয়া গিয়াছেন। অনুদার সংকীর্ণ ব্যাখ্যা লোক, সমাজে প্ৰচলিত হইয়া, হলায়ুধের “ব্ৰাহ্মণ-সৰ্ব্বস্বের” সমীচীন ব্যাখ্যাকে ক্ৰমে ব্যর্থ করিয়া, বঙ্গীয় ব্ৰাহ্মণ-সমাজকে পদস্থলিত হইবার প্রশ্রয়দান করিয়াছে হলায়ুধ যে সময়ের লোক, তখনও এ দেশে জীবনগত পুণ্যকৰ্ম্মই লোকসমাজের শ্রদ্ধা আকর্ষণ করিত। তখনও অর্থভাণ্ডার পদমৰ্য্যাদার পরিচয়স্থল বলিয়া সমাজে প্ৰতিষ্ঠালাভ করে নাই। ক্রমে ক্ৰমে সে পুরাতন আদর্শ পরিবৰ্ত্তিত হইয়াই, বঙ্গভূমির সামাজিকবর্গের নৈতিক জীবনের অধোগতি সাধিত হইয়াছে। বাঙ্গলা দেশের সামাজিক ইতিহাস সংকলন করিতে হইলে, হলায়ুধের গ্রন্থের সহিত DBBB DDDLLL sDBB BD DD BDBBDB DBD DBDDDuDYSS
