পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (প্রথম বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৪৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

oor ঐতিহাসিক fists বরং সিদ্ধান্ত যে সত্য নয় তাহার অনুকুলে এখানকার দলীলাদিই প্ৰমাণ্য আমার বিজ্ঞ ও শ্রদ্ধেয় বন্ধু বাবু মেঘনাথ ভট্টাচাৰ্য্য যে “বংশাবলীর” উল্লেখ করিতেছেন, তাহাকে একেবারে উড়াইয়া দেওয়া যায় না । এই মাড়য়ারী उांषांश निश्ऊि “त्रश्णीांत्रींौ” খানি প্রথমতঃ আমাদের প্রিয়তম বন্ধু ও জয়পুর শিক্ষা বিভাগের অধ্যক্ষ বাবু সঞ্জীবন গঙ্গোপাধ্যায় প্রাপ্ত হয়েন। এবং তৎসঙ্গে আমেরের পূজারীদিগের নিকট হইতে পুরাতন পাট্টা প্রভৃতির দলীলও পান । পরে সেই কাগজগুলি মেঘনাথ বাবু পান । এবং তাহার উপরে ভিত্তি স্থাপন করিয়া মেঘনাথ বাবু সাহিত্যপরিষৎ পত্রিকায় প্ৰবন্ধ লিখিয়াছেন, এবং উক্ত “বিদ্যাধর” শীর্ষক প্ৰবন্ধ প্রথমত: “এডুকেশন গেজেট” প্ৰকাশিত হইয়াছিল। কিন্তু আমার শ্রদ্ধেয় বন্ধুর মন প্ৰবন্ধ লিখিবার সময়েও সন্দোহদোলায় আন্দোলিত হইয়াছে। তিনি এখনও ঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারেন নাই। नफूबl

    • কেন্দারিকায়ত = পারতাব্দীপ = প্ৰতাপাদিত্য ।

এইরূপ বুঝিলে সকল গোল মিটয়া যায়” এরূপ লিখিবেন কেন ? সাহিত্যপরিষৎ পত্রিকার সুবিজ্ঞ সম্পাদক বাবু নগেন্দ্ৰনাথ বসু মহাশয় এক টিপ্পনী লিখিয়া উক্ত গোলযোগ ঐ ভাবে মিটাইবার পক্ষে বাধা দিয়াছেন। তিনি ff将tて返a:ー “কেদার কয়েতকে আমরা প্ৰতাপাদিত্য বলিয়া মনে করিতে পারি না । তিনি বার ভুয়ার অন্যতম সুপ্ৰসিদ্ধ কেদার রায় ।” নগেন্দ্ৰ বাবুর সিদ্ধান্তই সমীচীন। অর্থাৎ প্ৰতাপাদিত্য ও কেদার রায় দুইজন পৃথক ব্যক্তি। মেঘনাথ বাবু “প্ৰতাপাদিত্যবিজয় ও শিলাদেবী আনয়ন ব্যাপার” ঘটিত আখ্যানের কথিত “বংশাবলী” হইতে যে অনুবাদ করিয়া দিয়াছেন, তাহা এই স্থানে উদ্ধৃত করিয়া এই পত্রের কলেবর পুষ্ট করিতে ইচ্ছ করি না। উক্ত “বংশাবলীর” বিবরণ যে স্থূলতঃ প্রামাণ্য, তাহা অন্য প্রমাণ স্বারা সমর্থনা করিয়া এই পত্রের উপসংহািৰ্চ্চারিব। - রাজস্থানের ইতিহাস ভট্টগ্রন্থ ও চারণদিগের বিবরণ হইতে সঙ্কলিত। মহাত্মা