বীর কাহিনী । 88) একদা তাঁহাদের পূর্বপুরুষেরা যাহাদের পদধূলি বাড়ীতে পড়িলে, আপনাদিগকে কৃতাৰ্থ মনে করিতেন, সেই সকল স্বশ্ৰেণীয়দিগকে এখন আর তাহারা মনুষ্য বলিয়াই বিবেচনা করিতেন না । দিন কাহারও সমানে যায় না, এদিকে বৈদ্য বংশের মধ্যে র্যাহারা ইতিপূর্ব কেবল কৌলীন্য ও ঔষধ সম্বল করিয়া এতকাল জীবনযাপন করিতেছিলেন, এখন আবার তাহদের বংশধরেরা অনেকেই সংস্কৃত শ্লোকাবৃত্তি পরিত্যাগ ER, আবার পারস্য ভাষায় মনোনিবেশ করিলেন। অচিরাং ফলও ফলিল, তন্মধ্যে অনেকে উচ্চ রাজকাৰ্যে। নিযুক্ত হইতে লাগিলেন । এই সময় তাহদের নিকট জমিদারের অন্যায় অত্যাচার ব। আদব কায়দা ভাল লাগিত না । বোধ হয়। সকলেই অনুমান করিতে পারেন যে, মানব যতই উন্নতিলাভে অগ্রসর হয়, ততই তাহার দৃষ্টি তদপেক্ষা উন্নতাবানের প্রতি পতিত হয় ; আর যাহাতে তাহারা সেই পদ লাভ করিতে পারে তেজন্য বদ্ধপরিকর হয় | আমরা যে সময়ের কথা বলিতেছি ও এক সময় বিক্রমপুরস্থ ব্ৰাহ্মণ সম্প্রদায় মধ্যে পাণ্ডিত্যের প্রাধান্য ব্যতীত বৈষয়িক বিষয়ে বড় কেহ লিপ্ত ছিলেন। না। স্বাবলম্বনে এই সময়ে বৈদ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে জপসার রায়, সোনার ও সোমকাটের ভুঞা এবং সরকার । কায়স্থ সম্প্রদায় মধ্যে মালখানগরের বসু বিশেষ উন্নতি লাভ করিয়াছিলেন । বসু মহাশয়দের অবস্থা পূৰ্ব্ব হঠতেই কতকটা উন্নত হইতেছিল, কিন্তু । একাকী প্ৰবল পরাক্রান্ত জমিদারের সহিত এ পর্যন্ত কিছু করিয়া উঠিতে পারেন নাই ; ক্রমে এই কয়েক ঘর একত্রিত হইয়া জমিদারের বিরুদ্ধে দাড়াইলেন । জমিদার ও নুতন অভু্যখিত প্ৰজাগণকে দমন জন্য নিত্য নুতন অত্যাচারের সৃষ্টি করিতে লাগিলেন, উভয় পক্ষের দাঙ্গা হাঙ্গামায় বিক্রমপুর উৎসল্প যাইতে বসিল। এই কথা ক্রমে ঢাকার সুবেদারের কর্ণগোচর হইল । e সময়ে সুবেদার সরফরাজ খাঁর প্রতিনিধি ঘালেব আলি খাঁ ঢাকার নায়েব এবং cभांबद्ध ब्रां ऊँiशझ Cल७ांन छिलन । প্ৰজারা জমিদারের বিরুদ্ধে নানারূপ অত্যাচারের আবার জমিদার , পক্ষ IRQ
