কোরাণ সরিফ । S Rn মনুষ্য যাহা জানে না, তাহাই যিনি মনুষ্যকে শিখাইয়াছেন। ভবিষ্যদ্বক্তার মুখনিঃসৃত নব প্ৰকাশিত বাক্য-পরম্পর তদীয় লেখক কর্তৃক লিখিত হইলে, ঐ সমস্ত তাহার অনুচরবর্গের মধ্যে প্রচারিত হইত। কেহ কেহ উহাদিগের নিজ ব্যবহারের জন্য ঐ সমস্ত বাক্যের অনুলিপি প্ৰস্তুত করিত, কিন্তু অধিকাংশ শিষ্যই সেই সকল এক কালে মুখে মুখে অভ্যাস করিয়া ফেলিত । তৎপরে আদিম আদর্শ মহম্মদের নিকট প্রত্যাবৃত্ত হইত। এবং একটী সন্দুকের মধ্যে স্তপোকারে রক্ষিত BDBDSS BD DBBDBS BBDD DDBDBBS uKDDB SDBBDD SDBBDS থাকিত না । এই কারণ বশতঃই, কোন সময়ে কোরাপ সরিফের কোন ংশ প্ৰকাশিত হইয়াছে, তাহ। নিৰ্দ্ধারণ করতে পারা যায় না । গাজী কাল যেরূপ শ্রেণিবদ্ধভাবে কোরাণ সরিফের অংশ সকল একত্ৰ সংগৃহীত হইয়াছে, মহম্মদের মৃত্যুকালে সেরূপ হইত না । মহম্মদের উত্তর।ধকারী আবু বেকার এই কাৰ্য্য সম্পাদন করেন। তিনি দেখিলেন, মহম্মদের শিষ্যবর্গের মুখে মুখে কোরাণ সরিফের অধিকাংশ প্রচলিত রহিয়াছে। উহাদিগের মধ্যে অনেকেই রণক্ষেত্রে শায়িত হইয়াছে ও হইতেছে ; সুতরাং তিনি কোরাপ সরিফের সমস্ত অংশ একত্ৰ সংগ্ৰহ করিতে আদেশ প্ৰদান করিলেন । সেই আদেশক্ৰমে শুদ্ধ তালপত্রে ও চৰ্ম্মে লিখিত অংশ সকল একত্ৰ সংগৃহীত হইল এমন নহে, মুখে মুখে যে EE LKBBD DDDtBKS S DDDDDLL DDBrBBS S DDYSS iDBBB DBBBD ংশ একত্রীভূত হইলে, তিনি সেই লিখিত পুস্তকখানি কাসিম ওমরের দুহিতা হাফসা নাম্নী মহম্মদের অন্যতম বিধবা পত্নীর নিকট রক্ষা করিলেন । এই সম্বন্ধ হইতেই সচরাচর সকলেই অনুমান করিয়া থাকেন যে, আবুবেকার কোরাণ সরিফের সংগ্ৰাহক এবং তিনিই কোরাণ সরিফকে বৰ্ত্তমান বিভাগের কৃষ্ঠায় অধ্যায়ে অধ্যায়ে বিভক্ত করেন । বস্তুতঃ কোৱাণ
