পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

व्यमicनन ७ पथ डिम्राtब्रद्र दांशांठा। छद्र । SS. এই সময়নিরূপক শ্লোকগুলি যদিও আধুনিক পুথির প্রক্ষিপ্ত সম্পত্তি, তথাপি যদি স্বীকার করা যায় যে, ঐ গুলি আসল পুথিতে আছে এবং বল্লালসেনেরই রচিত, তথাপি একটা বৃহৎ প্রশ্নের মীমাংসা না হইলে কোন কথাই স্থির করা যাইতে পারে না। প্রশ্নটি এই,-কোন পুথির অতি নব্য প্ৰতিলিপির প্রমাণের উপর নির্ভর করিয়া কোন খোদিত লিপিৱ প্ৰমাণের যাথার্থ্যে সন্দেহ করা উচিত হইবে কি ? সাহিত্যিক প্ৰমাণ যদি প্ৰকৃষ্টরূপে বিশ্বাস্য প্রমাণের উপর নির্ভর করে, তবে তাহাতে সন্দেহ করিবার কি আছে ? তাহাও খোদিত লিপির প্রামাণিকতার সহিত তুল্যমূল্য বিবেচিত হইলে কোন ক্ষতি নাই। খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীর বাঙ্গালা অক্ষরে যে রামচরিত গ্রন্থের টীকা লেখা হইয়াছে, সে পুস্তকের প্রামাণিকতায় কেহ কখন সন্দেহ করে, নাই। অথবা নেপাল হইতে প্ৰাপ্ত খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীর অক্ষরে লিখিত বৌদ্ধ সংস্কৃত গ্ৰন্থগুলির ভণিতাতেও কেহ অবিশ্বাস করে না ; কিন্তু খৃষ্টীয় অষ্টাদশ বা উনবিংশ শতাব্দীর হস্তলিপিকে তদপেক্ষা পাঁচ ছয় বৎসরের পুরাতন খোদিত লিপির বিরুদ্ধে প্রমাণ স্বরূপে খাড়া করা সমীচীন হইবে কি ? “দানসাগর” ও “অদ্ভুতসাগর” যদি প্ৰকৃত প্ৰস্তাবেই cशोङ्कृक्षि° दब्राणসেনের রচিত হইত, তাহা হইলে এতাবৎকালের মধ্যে কত প্ৰতিলিপি থাকিত তাহাতে অণর সন্দেহ কি ? ডাঃ ভাণ্ডারকর বলেন যে, মূলের অশুদ্ধতার জন্য অনেকগুলি শ্লোক বুঝা গেল না । আধুনিক হস্তলিপিগুলিতে অশুদ্ধতার পরিমাণ এতবেশী যে তজ্জন্য কোন অংশ আসল এবং কোন অংশ প্রক্ষিপ্ত তাহ ধরা বড় কঠিন্সল এই কারণেও আধুনিক পুথিগুলি প্ৰমাণস্বরূপ ধরা যায় না । Mাখোদিত লিপিগুলি ঘটনার সমকালীন দলীগ, नrश् । डॉक्षicद्ध औibोन अकब्रমালাই নিঃসন্দেহে তাহদের প্রাচীনতার প্রমাণ করিয়া থাকে । এরূপ প্রমাণের বলে সুদৃঢ় সিদ্ধাস্তকে আধুনিক পুথির প্রমাণ বলে অবিশ্বাস