সুসঙ্গে রাজ্যস্থাপন। গণনীয় নহে । সোমেশ্বর পাঠক কামরূপের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা কামাখ্যাদে পীর পূজা করিয়া পাৰ্ব্ব ত্যপথে দেশাভিমুখে প্রত্যাবৃত্ত হন। কিছু দূর আসিয়া তাহার চিত্তের ভাব পরিবৰ্ত্তিত হয়। গারো পৰ্ব্বতের প্রাকৃতিক সৌন্দৰ্য্যদৃষ্টি ঐ স্থান ঈশ্বর-সাধনার উপযুক্ত বলিয়া তাহার প্রতীতি জন্মে এবং তথায় বাস করিবার বাসনা তাহার বলবতী হইয়া উঠে। তদনুসারে কুটীর নিৰ্ম্মিাণ করিয়া বাস করিতে থাকেন। দেব-প্ৰকৃতি সোমেশ্বর পাঠকের অবস্থান হেতু ঐ স্থান দেওশীল (দেও-দেবতা, শীল2ig1 ) ना6भ 'श्रङिश् िॐ ठूठेग्नाgछ । এক্ষণে যেখানে দুর্গাপুর রাজধানী অবস্থিত, ঐ সময় ঐ স্থান এবং তন্নিকটবৰ্ত্তী সমস্ত ভূভাগ নিবিড় অরণ্যানী সমাকীর্ণ ও বিবিধ হিংস্ৰ পশুর বিচরণ ক্ষেত্র ছিল । ঐ অরণ্যের বহির্ভাগে কতিপয় মাত্র অসভ্য কোচ, BD0 0 KEDBDS 0D 0 DD DDK BB BBD OBD S gBBD DBBBD হইলেও বহুকাল হঠাতে পাহাড়ের নাম স্থানে বাস করা হেতু অনেকটা সভ্যতা লাভ করিয়াছিল । এই ধীবরগণ প্ৰতিপৎসার কাৰ্ত্তিক মাস হইতে বর্ষারম্ভের পূর্ব সময় পৰ্য্যন্ত দল-বদ্ধ হইয়া বন-মধ্যস্থ নিঝরিণী ও পম্বালাদিতে মৎস্য ধরিয়া জীবিকা নিৰ্বাহ করি তা । যে বৎসর সোমেশ্বর পাঠক দেওশীলে উপনিবিষ্ট হন, ঐ বৎসর মাঘমাসে ধীবরগণ তথায় যাইয়া সোমেশ্বর পাঠককে দেখিতে পায় । “তঁহার তেজঃপুঞ্জ কলেবর ও অলৌকিক যোগবলের পরিচয় পাইয়া, ধীবরগণ বিস্ময়াপন্ন হইয়া এবং দেবতা জ্ঞানে তঁহার পতি বিশেষ আকৃষ্ট হইয়া উঠে। ধীবরগণের ভক্তি, শ্রদ্ধা ও বিনয় মিনতিতে বাধ্য হইয়া সোমেশ্বর ঠাকুর সদলবলে ধীবরগণ সহ তাহদের বাসস্থানে যাইতে স্বীকৃত হন। ধাবরগণ মহাসমারোহে নৌকাযোগে ঠাহাকে পাহাড় হইতে প্ৰায় চারি ক্রোশ দূরে সমতলক্ষেত্রে আনিয়া আপনাদের বাসস্থানের সন্নিকটে একটি অশোক বৃক্ষের মূলে । স্থাপিত করে। ধীবরগণ সপরিবারে দেবতাঞ্জানে তঁাহার সেবা করিত,
