পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গ - সাহিত্যে প্রত্নতত্ত্ব ও ইতিহাস । 8) সমূহের মধ্যে কতটুকু আৰ্য্যরক্ত ও কতটুকু অনাৰ্য্যরক্ত প্ৰবাহিত আছে, তাহার পরিমাণ স্থির করিবার জন্য তা%াদের দেহের প্রতি নানা প্ৰকার অস্ত্ৰপ্ৰয়োগ চলিতেছে। বিশেষতঃ আমাদের বাঙ্গালী জাতির আদি পুরুষ BB SDD BDBSDDS KSLgDKK YD BBBBD KBBSDSTDD DSS S SDBDBB পাশ্চাত্য পণ্ডিতেরা যখন অনাৰ্য্য রক্তের পরিমাণ আমাদের দেহের মধ্যে কিছু অধিক পরিমাণ দেখিতে পাইয়াছেন, তখন আমাদের প্রত্নতত্ত্ববিদগণ মনে মনে আপনাদিগকে আৰ্য্যসন্তান বলিয়া গৌরব প্ৰকাশের ইচ্ছা! করিলেও, নিজেদের মত প্ৰকাশের সময় আপনাদের আদি পুরুষদিগকে অনাৰ্য্যের প্রপৌত্র বলতে কুষ্ঠিত হইতেছেন না । অনাৰ্য্য শব্দকে এস্থলে আৰ্য্যেতার বলিয়াই গ্ৰহণ করতে আমরা অনুরোধ করিতেছি । প্রত্নতত্ত্ববিদগণ অর্ষ্য ও দ্রাবিড় (Aryans and Dravidians) দুইটী সংজ্ঞা স্থির করিয়া, ভারতের জাতিসমূহকে বিভক্ত করার চেষ্টা করিয়া থাকেন । তঁহাদের মতে আৰ্য্য জাতির সািহত দ্রাবিড় জাতির কোনই সম্বন্ধ নাই । দুই জাতি ভিন্ন ভিন্ন জনপদ হইতে ভারতবর্ষে আসিয়াছে । তৎপুর্বে ভারতবর্ষে কোনই জাতি ছিল না, যদি থাকে তাহারা খাটি অনাৰ্য্য, এবং তাহারাই শূদ্র । যদি কেহ বলেন শূদ্র ও দ্রাবিড় আৰ্য্য জাতির শাখা বা তাহা হইতে উৎপন্ন, তা? তাহদের অনুমোদিনীয় হইবে না। শূদ্র যে, আৰ্য জাতির শাখা তাহা প্রাচীনকালের গ্ৰন্থ ও প্ৰাচীন আৰ্য্য সমাজ-গঠনের ইতিহাস আলোচনা করিলে বুঝিতে যে না পারা যায়, এমন নহে । আর দ্রাবিড় যে, আৰ্য্য জাতি হইতে উৎপন্ন ইহাও আমাদিগের প্রাচীন গ্রন্থে দুষ্ট হয় । মনুসংহিতায় লিখিত 可忆夜一 “ঝল্লো মল্লশ্চ রাজন্যাদি ব্ৰত্যান্নিচ্ছিাবরেব চ | নাটশ্চ কারণশ্চৈব খসে দ্রাবিড় এব চ ||” DLS DLg DBSDL KDSEKDD DY D LELSLEEEEB BDDS DS DSS