Y) oby ঐতিহাসিক চিত্ৰ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের বহু মনীষী কৰ্ম্মচারী এতদিন ইহার অনুসন্ধান করিতেছিলেন, কিন্তু কেহই সন্ধানে কৃতকাৰ্য্য হন নাই। তাহাতে অনেকেই সিদ্ধান্ত করিয়াছিলেন যে, ভারতের সব্বনাশকারী গিজনীর সুলতানই পুনঃ পুনঃ ভারত-প্ৰবেশকালে ইহার ধবংসসাধন করিয়া গিয়াছেন । সম্প্রতি পাঁচ বৎসর পূর্বে যখন প্ৰাচ্য-তত্ত্ববিৎ ফরাসী পণ্ডিত মুশে ফুশার ভারতের পশ্চিম সীমান্তে ভ্ৰমণ করিতেছিলেন, তখন পেশোয়ারের অৰ্দ্ধমাইল দূরে মাঠের মধ্যে দুটি অদ্ভুত মৃত্তিকা ইষ্টক ও প্রস্তর মিশ্রিত স্তপ দেখিতে পান। তিনি এ দুটিকে কোন প্ৰাচীন কীৰ্ত্তির ধ্বংসাবশেষ বলিয়া অনুমান মাত্র করেন এবং আমাদের ভারত-গভর্ণমেণ্টের প্রত্নতত্ত্ববিভাগে উহার সংবাদ দিয়া চলিয়া যান। তৎপরে ঐ বিভাগের প্রধান কৰ্ম্মচারী মিঃ মাগ্র্যাল ও তাছার সহকারী ডাঃ স্কনার উহা উৎখাত করিতে আরম্ভ করেন। তঁহাদের অধ্যবসায়ে, যত্নে, পরিশ্রমে ঐ দুই স্তুপের মধ্যে ছোটটি হইতে যে অমূল্য সামগ্ৰী আবিষ্কৃত হইয়াছে,তাহা এ জগতে একান্ত দুল্লভ। ঐ স্তপের মধ্যে ৩০ ফুট নিম্নে ভূগর্ভের মধ্যে প্রস্তরময় সমাধি কক্ষের অভ্যন্তর হইতে রাজা কনিষ্কের নামাঙ্কিত, তাহার মূৰ্ত্তিযুক্ত, পিত্তলের কৌটামধ্যে, রাজা কনিক্ষের শিলমোহর ও রাজচিহ্নাঙ্কিত স্ফটিকাধারে তিনখণ্ড বুদ্ধাস্থি পাওয়া গিয়াছে ! দ্বাদশ বৎসর পূৰ্ব্বে যখন নেপাল-সীমান্তে একটি বৌদ্ধস্তােপ উৎখাত করিয়া এইরূপ স্ফটিকাধারে রক্ষিত বুদ্ধের দেহভস্ম আবিষ্কৃত হয়, তখন আমাদের দয়ালু গভৰ্ণমেণ্ট এই অমূল্যরত্ন বৰ্ত্তমানকালের বৌদ্ধরাজ্যগুলির বিহারে অর্থাৎ জাপান, চীন, শ্যাম, ব্ৰহ্ম ও সিংহলের বিচারে ভাগ করিয়া দেন। সেদিন সিমলা হইতে সংবাদ আসিয়াছে,-এবারেও নাকি এই পেশোয়ারে প্রাপ্ত এই পরম পবিত্ৰ মহা-তুল্লভ বস্তুও ঐ সকল DD DDEDBDL DTLLK DBB LEDLK DBBDS ভারত-গভর্ণমেণ্টের এই সঙ্কল্পে এবার আমরা হিন্দুবৌদ্ধ-নির্বিশেষে