পূর্ববঙ্গের রাজবংশ-পুঠিয়া । 8) বিলাসে অনুক্ষণ নিরত রহিয়াছেন, কিন্তু সেই সময় পবিত্র-চরিত্রা দেবী শরৎস্বন্দরী পূর্ণ-ৰৌবন অতুল বৈভবের অধীশ্বরী হইয়াও প্রাচীন ভারত মহিলাগণের আদর্শ রূপিণী লক্ষ্মী ছিলেন। ১২৯৩ বঙ্গাব্দের ২৫শে ফান্তন এই লক্ষ্মীস্বরূপিণী শরৎ সুন্দরী কাশীধামে দেহত্যাগ করেন । মহারাণী শরৎস্বন্দরীর জীবদ্দশায় ১২৯০ সালে র্তাহার দত্তক পুত্র TBDB DBDBuD DDttDS DBBD YK DBDBD DBDS TDD LBDDB BBBDDS DDB হায়! সেই বৎসর ফাস্তুন মাসেই দুৰ্জয় কাল, ছয় মাসের গর্ভুবতী পত্নীকে ফেলিয়া তাহাকে অকালে হরণ করিল । ১২৯১ সালের আষাঢ় মাসে রাণী হেমন্তকুমারী এক কন্যারত্ন প্রসব করেন । কুমার যতীন্দ্ৰ নারায়ণের পরলোক গমনের পর মহারাণী তাহার পুত্রবধূকে সমাদরে নিকটে রাখিতেন, কিন্তু এই সময় পুত্রবধু ও ঠাহার মধ্যে মনান্তর ঘটাই বার জন্য একদল লোক জুটল। মহারাণী তাহা জানিতে পারিয়া পুত্রবধু-বয়ঃপ্ৰাপ্তি পৰ্য্যন্ত কোর্ট অব ওয়াডসের তত্ত্বাবধানে সম্পত্তি পরিচালনের চেষ্টা । করেন এবং স্বয়ং তীৰ্থ-ভ্ৰমণে বহির্গত হন। তীৰ্থ-পৰ্যটন-ক্লেশে ও নানা অনিয়মে তিনি শয্যাগত ও কাতর হইয়া পড়েন। মৃত্যুর পূর্ব দিন টেলিগ্রামে খবর প্রাপ্ত হন যে, সম্পত্তি কোট অব ওয়াডসে যাইবে না। তাহার কাশী প্ৰাপ্তির পর তাহার পুত্রবধু রাণী হেমন্তকুমারী দেবী স্বামীর नन्oखित 'ठाकि ब्रिी श्न । রাণী হেমন্ত কুমারী অল্প বয়সে এই বিশাল সম্পত্তির অধিকারিণী হইলে বহু আত্মীয় স্বজন আসিয়া যোগ দিল এবং নিজ নিজ স্বাৰ্থ সাধনের উপায় খুজিতে লাগিল। এই সময় যোগেন্দ্ৰ নারায়ণের মাসীর পুত্ৰ জয়নাথ চক্ৰবৰ্ত্তী নামক এক ব্যক্তি সম্পত্তির দাৰী করিয়া এবং দত্তক অসিদ্ধ ৰলিয়া রাজসাহীর জজ আদালতে নালিশ উপস্থিত করে। কিন্তু আদালতে बडक পুত্র সিদ্ধ হইল। এই মোকদ্দমার পর হইতেই স্বজন বন্ধু-বান্ধব সকলেই সরিয়া পড়িতে লাগিলেন। রাণী নিজহস্তে কাৰ্য্য পরিচালনা করিতে লাগিলেন।
