"ঐশ্বৰ্য্য-কাদম্বিনী। , RN* পুরুকান্তি-বলীক-জালরাম্যং, বরবেদী-গৃহসন্ধিলাঞ্ছিতং সঃ।। বলিতাশ্রয়ময়ুযন্ত্ররাজি, ব্ৰজচন্দ্ৰস্য চাকার সদ্ম সদ্যঃ ৷৷ ২৭ ৷৷ মণিবদ্ধতটৈ; ক্ষুটৎসরোজৈ; শুশুভে যদ্বিমলাস্কৃভিঃ সরোভিঃ।। আলিগুঞ্জিত-মঞ্জুভিশ্চতুভি, ক্ষুদ্টপুষ্পপ্রকরৈঃ সুনিস্কুটেশ্চ ॥২৮ স চ রচয়াঞ্চকার গিরিসানুষু ভূরিবিধান মণিনিলয়াং স্তথৈব সুরশিল্লি-মনোহরণান। • সপদি স যৈ স্তুতোষ রসিক: খলু তত্ৰ মুদা । সহ মনসা দদৌ সমণিভূষণ-চেল-সঞ্চয়ান ॥২৯ ৷৷ স্মিতবীক্ষণ-বিদ্ধচেতসৌ বরসৌন্দৰ্য্য-সুধা-সুধামনী । স্বজনৈঃ সহ রাধিকাচুতৌ ক্ষুব্রত স্তেষু সদৈব মেদুরেী ॥ ৩০ ৷৷ ব্ৰজনৃপতি জগাম স যদা সহদার-কুমার-পার্ষদে রাথশিবিকাহয়ৈঃ সুরুচিরৈ বৃৰ্যভানুপুরং নিমন্ত্রিতঃ। একটি অদ্ভুততম অট্টালিকা রচনা করিয়া দাও” যাহাতে তোমার মিত্ৰ হরি আনন্দ পায় ॥ ২৬ ॥ তৎক্ষণাৎ সেই শিল্পিবালক গোকুল-চন্দ্ৰমার জন্য সাতিশয় দীপ্তি-বিশিষ্ট চন্দ্রশালিকা (ছাঁচ?) ও গবাক্ষাদিযুক্ত, উত্তম বেদী ও গৃহ-সন্ধি ( দেহলী) প্রভৃতি সমাযুক্ত, আধার (খুঁটি) ও জলযন্ত্ৰাদি-বিরাজিত একটী অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করিলেন ; ২৭ ; ঐ প্রাসাদের চতুষ্পার্শ্বে চারিটীি নিৰ্ম্মলজল-পূর্ণ সরোবর ছিল—তাহাঁদের তটদেশ মণিময়—জলে রাশি রাশি পদ্ম প্রস্ফুটিত-মধুকর-গুঞ্জনে উহারা সাতিশয় মনোমদ হইয়াছিল। উত্তমোত্তম উপবনরাজিতেও নানাবিধ সুন্দর সুন্দর পুষ্পরাজি বিকশিত হইয়াছিল | ২৮। অপরন্তু, সেই শিল্পী ঐ গিরির সানুদেশে শীঘ্রই দেব-শিল্পী বিশ্বকৰ্ম্মারও মনোমোহকার বহু বহু মণিময় গৃহ রচনা করিলেন- রসিক-শেখর কৃষ্ণচন্দ্র তাহা দেখিয়া সন্তুষ্ট হইলেন এবং আনন্দাতিশয্যে অন্তরের সহিত তাহাকে মণিভূষণসহ বস্ত্ৰাদি দান করিলেন। ২২ ॥ ঐ গৃহসমূহে মৃদুমধুর হাস্যশোভিত। অবলোকনে পরস্পর বিদ্ধচিত্ত হইয়া উত্তমোত্তম সৌন্দৰ্য্য মাধুৰ্য্যামৃতের আধার স্বরূপ সেই শ্ৰী রাধাকৃষ্ণ পরিজনগণসহ সৰ্ব্বদাই স্নিগ্ধচিত্তে বিহার করিতেন ॥ ৩০ । সুন্দর সুন্দর মণিময় ভূষণাদি ধারণ Digitized at BRCindia.com
