পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

MS99-es Tsfat বিদায়. কালে কিশোর রায় নত হ’য়ে কানাইবাবজিকে প্ৰণাম ক’রে সাশ্র চক্ষে বল্লেন, “আমি আপনার সঙ্গে যেতে পারি। আপনার সঙ্গ আমার কাছে কত দুল্লভ তা কি বলব। জীবনে এই টুকুই আমার সুখ ।” F বাবাজি বল্পেন’ “তুমি এই খানে থাক, দেবেশের বাগানটি যেন তার দাদা দখল না করে বসেন। আমি তোমায় আশীষ কমিছ, ভগৰান তোমার হৃদয়ে বল দিন। দেবেশ কতকটা ভাল হ’লে আমি শীঘ্ৰ ফিরে আসছি। কিন্তু ওকে আর সিন্দূরতলায় থাকতে দেওয়া হবে না । আর মটরের সোফারকে বলে দিও, শিবমন্দির থেকে একজনকে গাড়ীতে তুলে নেওয়া গেল-সে কথা যেন কেউ জানতে না পারে । আর দুটি লোক অবশ্য এ খবর জানে- যদিও দেবেশের DD BD DBB DBJJDK BDBD0S SGDBBDB DD BBD S S S DBBD আমারই সঙ্গেই চল্প, আমি তাদিকে বারণ করে দেব। তুমি দেবেশের বাড়ীতে খবর দিও, সে আমার সঙ্গে তীৰ্থ দেখতে চলে গেছে। কোন তীর্থ, তা’ বলাবার দরকার নাই। এই খবর যে পৰ্যন্ত না পাবে-সে পৰ্য্যন্ত দেবেশের স্বাধিব স্ত্রী উতলা হ’য়ে থাকবেন।” কিশোর রায়কে এই বলে বাবাজি যখন থামলেন, তখন রেল ছাড়ার ঘণ্টা পড়ে গেছে এবং একটা অতিকায় সৰীসৃপের মত রেলগাড়ীটা আস্তে আস্তে চলতে সুরু করে দিয়েছে। রেলগাড়ী চলে গেল, কিশোর রায় অশ্রুভারাক্রান্ত চক্ষে বাবাজির কথা ভাবতে লাগলেন, “এর কাছে যেটুকুন থাকি।--তাই আমার স্বর্গ। এমন সান্ধন কোথাও নাই। সংসারের কষ্ট যখন অসহ্য হয়, তখন কানাইবাবার মুখখানি মনে পড়লে জুড়িয়ে যাই, মনে হয় তিনি আদর ক’রে আমার চিবুক ধরে বলছেন “ছি! কিশোর মনকে বশ করতে চেষ্টা ܓܓܓ◄