পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( පෑප ) বহু কষ্টে বাবাজি ত্রিস্রোতার পাড়ে যশোমাধবে মঠের সন্ন্যাসীদের জন্য নিৰ্ম্মিত আশ্রমে দেবেশকে লইয়া উপস্থিত হয়েছেন। লাকসারের নিকট রোগী এতদূর ক্লান্ত ও অবসন্ন হয়ে পড়েছিলেন যে আশ্ৰম পৰ্যন্ত তঁাকে জীবিত বস্থায় পৌছাইতে পারবেন কি না-বাবাজির সে আশঙ্কাও হয়েছিল। বাণ্ডেল থেকে তথাকার ষ্টেশন মাষ্টারকে অপর দু একজন রেলওয়ে-কৰ্ম্মচারী সাহেব যে তার করেছিলেন, তাহার ফলে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টেশনে দেদেশকে অচৈতন্য অবস্থায় গাড়ী হ’তে নাম উঠা করাতে সাহেবের বিশেষ সংস্থানা করেছিলেন । কোনরূপে দেবেশের প্রাণটুকু বগান রেখে বাবা জি আশ্রমে প্রবেশ করলেন। আশ্রম বেশ পরিষ্কার হয়েছে এবং নানারূপ সরঞ্জাম ও রোগীর সুবিধাজনক বিবিধ ব্যবস্থা দেখে বাবাজি বুঝতে পারলেন, মঠ হ'তে গোপাল পাড়ে তার করেছিলেন। তিনি ১২টার সময় আশ্রমে পৌঁছিলেন, এবং তিনি দিন পরে ব্যাণ্ডেজ খুলে বালাজি ডাক্তারদের বল্লন, “আপনারা দেখুন। এর গল-নলের উপর যে তাড়খানি থাকে, তা ঠিক আছে কি না।” বাংবাজির উপদেশ মত রোগীকে কোনরূপ বিরক্ত না ক’রে ও MB D DBD DB DDBDDB DDuuD BBBDS BB mBDES BBD আধা ঘণ্টা পরে বল্লেন, “কি বলছেন ? এখানে কোন হাড় যে ভেঙ্গেছিল, তার চিহমাত্র নাই ? ? S&o