পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপরের আমলে ঔষধের আশ্চৰ্য্যগুণে সেই দিন সন্ধ্যাকালে দেবেশ পাঁচদিন পরে कथ| कक्षेळ । প্রথমতঃ অতি ক্ষীণ স্বরে কি বল্পে, বােঝা গেল না, পরে দু এক দিন, “আপু” “উঃ’ করে শরীরের, যন্ত্রণা বুঝলে। ক্রমে আরোগ্যের দিকে সে অগ্রসর হচ্ছে দেখে বাবাজি আশ্বস্ত হলেন । দশদিন পরে যখন দেবেশ পরিষ্কার ভাবে দুটি কথা বলতে পেরেছে, তখন বাবাজি ডাক্তার দুজনকে আরও ২০ দিনের জন্য তথ্যর থাকতে বন্দোবস্ত করে সিন্দুর তলার দিকে রওনা হয়ে গেলেন। তাদের উপদেশ দিয়ে গেলেন, নিতান্ত কোনরূপ নূতন খারাপ লক্ষণ না দেখা দিলে, দেবেশকে যেন স্বর্ণ সিন্দূর ছাড়া অন্য কোন ঔষধ না খাওয়ান হয় ; যেন দুবেলা তার কণ্ঠনালী ও বক্ষ পরীক্ষা চলে এবং তরল জিনিষ ছাড়া কিছু খেতে দেওয়া না হয়-খাবার জিনিষ তৈরীব সময় যেন ডাক্তার দুজন উপস্থিত থাকেন এবং তাদেরই সন্মুখে পাওয়ান হয়, রাত্রে কোন জানালা খোলা থাকবে এবং কোনটি বন্ধ, বাথ তে হবে তা আকাশ ও জলবায়ুর অবস্তু বুঝে যেন তঁরা নিৰ্দেশ্য করে দেন । gS BD SBD DBBB BBBS S BD DBD DBD S LLLLD DDDD বাড়ীতে কে কেমন আছে তা পর্যন্ত বাবাজিকে জিজ্ঞাসা করে নাই । শুধু “একটু ভাল” কি “গায়ের কাপড় খুলে ফেল”, “বালিশটা পায়ের নীচে রাখ” এই ভাবে শরীরের অভাব অভিয়োগ অতি সংক্ষেপে জানিয়েছেন। এবং শারীরিক কুশল সম্বন্ধে প্রশ্ন শুনলে দুই এক কথায় ‘ই’ ‘না” বলে উত্তর দিয়েছেন। তা ছাড়া সারাটা দিন সপ্লাবিষ্টের স্থায় চােখ বুজে পড়ে থাকতেন' বাবাজি বুঝলেন, সম্পূর্ণরূপে আরাম হ’তে দেবেশের দেৱী লাগবে। তিনি ইহার মধ্যে সেপাই দুজনকে সিন্দুর ৪ তলায় পাঠিয়েছেন ও SSRS