পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( Sa ) এমন সময় রাত্রি ঠিক তখন ১২টা, তার ঘরের পার্থে উচ্চ দেবদারু বৃক্ষ হ’তে কে অপূৰ্ব্ব সঙ্গীত গেয়ে উঠ ল ? এ যেন পৃথিবীর সুর নয়, মা যেমন ছেলেকে ঘুম-পাড়ানী গান গেয়ে ঘুম, লওয়ান, এমনই যেন একটা সুর তঁকে ঘুম লওয়াতে এসেছে। উৎকট ঘায়ে শীতল প্ৰাণ জুড়ান প্রলেপের মত এ গান। দেবেশ নিজে গাইতে পারতেন—এ কোন রাগিনী ? বেহাগ নয়, পূরবী নয়, খাম্বাজ নক্স-এ কোনো জানা রাগিনী নয়-এ যেন অজানা রাজ্যের গান, এ কি গান না কথা ? অতি মৃদু, কোমল, যেন তার ভিতর গঞ্জনা আছে, তথাপি কি মধুর। সেই গান শুনতে শুনতে দেবেশের চোখ বুজে, এল, কথা বলবার শক্তি লোপ পেল-বুকের ভার যেন নেমে গেল। গানের সুরে যেন বলতে লাগল, “পরকে আঘাত ক’রনা, নিজে আঘাত পাবে। পরকে মেরিনা, নিজের বুকে দাগ-লাগবে” এ কি ভাষা, এ কি কথা ? এ গান ত শুধু কানে শোনাবার নয়, এ যেন জ্বালা দুলান মহৌষধ। দেবেশের চক্ষু বুজে ঘুম এল, এমন শান্তিতে তিনি বহুদিন ঘুমোন নি । পরদিন প্ৰাতে উঠে দেবেশ দেখলেন, তার হৃদয়ের ভার কতকটা হাল্কা হ’য়ে গেছে। দাদার উপর রাগটা কমে এসেছে। ডাক্তার দুজন সকাল বেলা দেখলেন, দেবেশের চােখ দুটি এ কয়দিন জবা DBB YD SBS DDB YB BtD DDBDD BDBBS DBDLDS DD সুন্ম ও চঞ্চল ছিল, আজ তা কতক পরিমানে স্বাভাবিক। রোগীর এ ܣܓܔܔ