পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেই মৃত ব্যক্তির আত্মা একটা সূক্ষ্ম শরীর নিয়ে পূব-দক্ষিণ দিকে রওনা হ’ল,- দেবেশ তীর অনুসরণ করলেন। সেই সূক্ষ্মদেহী যেন সিন্দুরতলায় গিয়ে উঠার গৃহে জন্ম নিল এবং কতৃক সময় পরে ভামলেশ নাম ধরে তঁার আঙ্গিনায় হামাগুড়ি দিলে দুটোছুটি করতে লাগল। ঘুম ভাঙ্গার পর দেবেশ ভাবলেন, ৩য় তা তাঙ্ক সি তা-সেই প্রৌঢ় ও যুবক পুত্ৰগণের মধ্যে কেউ হয় তা এখনও তার উদ্দেশ্যে বাৎসরিক শ্ৰাদ্ধ কচ্ছেন। তারা র্যার উদ্দেশ্যে পি : হয় তা তাকেই আমি পুত্র বলে চুমা খাচ্ছি। জীব নিজ কৰ্ম্ম-ফলে দেহ পরিবর্তন ক’রে নব মায়া-সূত্র সৃষ্টি করেছে। এই ভাবতে . ভাবতে দেবেশের মনে বিরাগ এল। তিনি অন্যাস ভুক্ত ভাবে ভগবানকে ডাকতে লাগলেন এবং বল্লেন, “মাতৃসকল্প গিনি আমার মনের তামসা কাটিয়ে এই নিৰ্ম্মল বুদ্ধি দিয়েছেন, ৩ কে নমস্কার ; আমি বেন সংসারে কাজ ক'রে যাই, কিন্তু কেমন ভ'লুং স্ন যেন আটকে না থাকি-আত্মার শক্তি অসীম -সেই শক্তি যেন গৃহ প্রাচীরের মধ্যে ऊच् छ्'८ || ९८ ।।' এই ভাবে চার পাচ দিন গেল। একদিন পোষ্টাফিসের পিয়ন আশ্রমের এক পরিচারককে একখানি চিঠি দিয়ে গেল, সে জিজ্ঞাসা করলে “চিঠি কোথেকে এসেছে।" পিয়ন শিল দেখে বল্পে “সিন্দুরउवा श्'cकु ।” সেই চিঠি খানি এসেছি, স আশ্রমের ভারপ্রাপ্ত কৰ্ম্মচারীর নামেকিন্তু পরিচারক জানতো দেবেশবাবুব বাড়ী সিন্দর তুলা, সুতরাং এ চিঠি তারই নামে হবে। সে চিঠিখানি দেবেশ বাবুব शgऊ Cिश्न NCOs