পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७e>टिन्झन् टाटठना সুতরাং কবরেজ মহাশয়কে বিদায় দিয়ে হৃদয়েশ জমিদার কাৰ্য্যে ব্যস্ত হ’য়ে পড়লেন । এর মধ্যে শু্যামলেশের, ভয়ানক জম্বর হওয়াতে, হৃদয়েশ, নিজে গিয়ে তার মা ও তাকে আপনার বাড়ীতে নিয়ে এসেছেন । দেবেশকে খুন করে তার মনে খুব অনুতাপ হয়েছিল—সুতরাং তাদের আনার মধ্যে কোন ষড়যন্ত্র ছিল না। তুলসী কিছুতেই স্বীকৃত হ’তেন না, কিন্তু পাছে শুষ্ঠামের অযত্ন বা চিকিৎসার ত্রুটি হয়, এই ভয়ে স্বীকার পেয়েছেন। শুষ্ঠামের অবস্থা যে খুব ভাল, তা মোটেষ্ট নয়। তবে বাচ বাৰ আশা ছিল। এই অবস্থায় রতন কবরোজ এসে চিকিৎসা সুরু ক’রে দিল। রাতদিন বুকে পুণ্টিশ লাগান, নানারূপ মালিস করা চলতে লাগল। তজ্জন্য অনেক লোক সদস্লেশ নিযুক্ত ক’রে দিলেন, সুতরাং তুলসী ছেলেকে দেখবার সুবিধে মোটেই পেতেন না । কখনও কখনও মাতৃ-হৃদয়েব সমস্ত আতঙ্ক ও স্নেহপূর্ণ দুটি চোখ নিয়ে উকি মেরে— তার বড় দুঃখের ধন খ্যামকে দেখতে যেতেন এবং শ্যামের চোখ দুটি ও ঘোর বিকাবের মধ্যে দরজার ফাকে তার মায়ের সন্ধান করত । রতন কবিরাজ এই অবস্থায় যে সকল ঔষধ দিলেন, তাতে রোগ ভয়ঙ্কর বাড়তির মুখে চল । চার রাঢ়ি ধর ভোগ ক’রে শ্যাম ইহধাম डT१ों क'द्ध 508 cनि । হলদদেশ। এই দুর্ঘটনায় বড়ষ্ট শোধ পেলেন এবং দুখন রতন কবি - রেজের মুখে শুনলেন, তার চিকিৎস। কতকটা কাটা সরাবার উদ্দেশ্যেই চলেছিল, তখন অনুতাপে একবারে দগ্ধ :- তে লাগলেন। “তিনি বল্লেন, “কব রোজ মশায় ক’রেছেন কি ? বংশে বা তা দিতে যে কেউ রইলনা, 'ठाभि नि:म छुन ।” “কেন আপনিই তো ওকে আপনার পথের কঁাটা মনে করেছিলেন,

Slovo