পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९<3>t८न् -इ उटञ्पi८ट्ना চাকরীদের থাকবার ঘরের দেওয়ালে ঠেশ দিয়ে বাবাজি সঁড়িয়ে আছেন, এবং লালপোড়ে মলিন সাড়ীর ঘোমটা টেনে মৃদুস্বরে চোথ মুছতে মুছতে দেবেশের স্ত্রী তাকে কি বলে যাচ্ছে। বাবাজির ভ্ৰকুঞ্চিত, মাপ বিষন্ন এবং করুণ ৷ হৃদয়েশ তাদের কাছে এসে বাংবাজির দিকে চেয়ে পারেন-“এ বাড়ী যে আমার-এটা দেবুেশের বাড়ী নয়, এবং এখানে আমার ঘরের কোন কুলবধুর সঙ্গে কথা বাৰ্ত্তা বলতে হ’লে সে তামার অনুমতির দরকার, বা বাজি বোধ হয় সেটা তুলে গেছেন।” বাবাজি দৃঢ় ভাবে বল্লেন, “আমি দেবেশের কাছ থেকে তার সংবাদ নিয়ে এসেছি, সুতরাং দেবেশের স্বীর সঙ্গে কথা বলবার আমার অধিকার আছে, এইটি মনে ক’বেছি।” হৃদয়েশ, - “মনে করলেই তো হ’লে না, যদি আমি বলি, আপনি ওর সঙ্গে কথা বলতে পারবেন না, তবে কি আমার বাড়ীতে এসে আমার উপর জুলুম করবেন ? অাইন-সঙ্গত ভাবে কি আপনি তা” করতে পারেন ?” হৃদয়েশ ভাবলেন, দেদেশের কাছ থেকে এসেছে -এ কথা সৰ্ব্বৈৰ মিথ্যা । কবরেজ মশায় লে ভয় দেখিয়েছিলেন তাই এখন তার মনে হ’ল । দেবেশ তো মবেছে, এখন তার নাম ক’রে ফাঁকি দিয়ে ছোট নোমাকে কোন একটা দি পদে দৌলবে । বাবাজি , , , “তোমার ছোট বউমা নিতান্ত খুকি নন-- তাইন এখন র্তাকে অনেক বিষয়ে স্বাধীনতা দিয়েছে । আমি এখানে এসে একে দাসীর দ্বারা সংবাদ দেওয়াতে ঠনি আপনার ইচ্ছায় এসে আমার সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। এতে আমার বে-আইনি কিছুই হয় নাই। তা” আমার কথা কিছু মাত্ৰ গোপনীয় নয়। আমি একে নিয়ে যেতে এসেছি, দেবেশের সঙ্গে এর দেখা করার দরকার, কারণ উভয়েই পুত্ৰশোকে কাতর।” هر برح