পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওeাপালের অন্যালো হ’য়ে কানাই বাবাজি বা কিশোর রায়কে সব কথা বলে গিয়ে থাকে,- হ’তেও পারে, তাই লৌকির প্রমাণ অভাবে মোকৰ্দমা আদালতে দাঁড়াতে পারবে না । তঁরা কিছু কল্লেন না, কিন্তু দেবেশের স্ত্রীকে আমার কাছ থেকে সরিয়ে নিলেন । এইটিই দেবেশ সম্ভব পর মনে ক’রে ভূতের কথাটা অ্যাব উড়িয়ে দিতে পারলেন না । তার উত্তেজিত মস্তিষ্ক এই কথাটি নিয়ে আরও উত্তেজিত হ’য়ে উঠল। এইরূপ অপমৃত্যু যাদের চয়, দুবাইত ভূত হয়। শাস্ত্রে ও ভূতযোনির কথা আছে, কবুলখা ‘শেক্সপী বিশ্বাসের সঙ্গে কথাগুলি বলে গেল, তাতে স্পষ্টট বোধ হ'চ্ছে সে কিছু দেখেছে। দেবেশের নাম না ক’রে কবুলখা ও রাজুজন রটিয়ে দিল নে বাজারের পথে চালন্ত গাছের উপর কোন কোন বতে ভূত্বে কান্না শুনতে পাওয়া যায়। সেই প্যাচাটার কান্না অ্যাল ও দুচার - ন লোক শুনলে । সুতরাং হৃদয়ে শের নিকট আরও কয়েক জন লোক বল্লে যে তারা স্বকৰ্ণে ভূতেব কান্না শুনতে পেয়েছে । ঈদয়েশের মনে সত্যই ভয়ী হ’ল । ভূতটা হস্মত একদিন না একদিন তাকে ধরিয়ে দেবে—নতুবা হয় ত কবিরাজের বাড়ী থাকে সন্ধা কালে আসার মুখে ঘাড় মটুকে দেবে। 6न ऊाद कापुछ्छा C२८क भ2न्म রোজ অ্যাসে, তখন ৪। ৫ জন পাইক সঙ্গে থাকে, তথাপি চালতা-তিলার কাছে এলে সে নিজের হৃদপিণ্ডের দুপ দাপ শব্দ শুনতে পায় --ভয়ে মুখ শুকিয়ে যায়। একদিন তার মাথার উপর একটা শুকনো পাতা পড়েছিল, অমনি সে ভয়ানক চেচিয়ে উঠল ও পাইকগণ এসে চাব দিকে খোজ ক'রে দেখতে व्ला 6ठी । ক্রমে তার শরীর আবার ভয়ানক খাবাপ হয়ে গেল। রাত্ৰে ROGA