পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অঙ্গীয় হয়ে থাকে, তবে আপনার অনুতাপ বা আমাকে সতর্ক করবার কোনই কারণ নেই, বরঞ্চ আপনি আপনার বাগানে আমাকে তঁর প্রিয় জিনিষগুলির সেবা করবার সুবিধা দিয়ে আমায় কৃতজ্ঞতা পাশে বেঁধেছেন । আপনি আমার প্রণাম গ্ৰহণ করুন। . আর, আমি এ পৰ্য্যন্ত অলসজীবন কাটিয়ে নিজে মনের ভেতর লজ্জা বোধ কছিলাম। এই বিশ্বসংসারের এতবড় কাৰ্য্যক্ষেত্রটায়ত আমার কোন ডাক পড়েনি। কাল যখন আপনার কথা শুনলেম, তখন স্পষ্ট বুঝতে পারলেম, তিনি আপনার মুখ দিয়ে কাজে আমায় ডেকেছেন -এর চাইতে সৌভাগ্য মানুষের আর কি হ’তে পারে ? তাই অতি প্রত্যুৰে স্নান করে শুদ্ধ হ’য়ে আমি তারই কাজে লেগে গেছি। ” *org এর উপর কোন কথা চলেন । দেবেশ বুঝলেন যে স্থানে দাড়িয়ে বাবাজি কথা বলেছেন, তা? কারু দয়ার এলাকার ভেতর নহে, ত’ কৃপার বহু উদ্ধ। সেস্থানের কাজ অতি ছোট হ’লেও তাতে ভগবৎ ভক্তির ছাপ


سمي

আছে। র্যাকে তিনি মজুর মনে করে ছিলেন---এখন বুঝলেন তিনি এই ভাবে বাতদিন “ক’রে খেটে বাবাজির সাহায্যে দেবেশ বাবু বাগানটি আরও চমৎকাব্য করলেন, এর মধ্যে আভ এসে পৌছিল, তখন নূতন করে কালে সুরু হ’ল। একদিন তুলসী মঞ্জরী স্বামীকে বল্লেন, “কানাই বাবাজি শুনছি লে তোমার বাগানের জন্য হাড় ভাঙ্গা খাটুনি খাটেন, দিনরাত এমন শ্রন মজুরে ও করতে পারে না । জপ তপ গেছে, তোমার জন্য সাধু সংসারী সেঙ্গেছেন। আর ওঁকে, ভিক্ষা করতে দি ওনা, এইখানে রান্না হবে, তাই পাবেন। সে দিন আরতির পর আমি তাত ঘোড় কৰ্পে অনেক অনুনয় বিনয় করেছিলাম, তাই তিনি “রাধা মাধবের’ 2 S.