পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপালের অনালে রমেশ বাড়ীর ভেতর শুয়ে আছে, পাশে মা সুমতি দেবী বসে। আঁচলে চোখ মুচ্ছেন! পা টিপে আস্তে হৃদয়েশ এসে ৰোগীর পাশ্বে বসলেন। সুমতি দেবী বল্লেন “এই ছেলের আশা ছেড়ে দাও, বিকারে যা বলছে, তাতে আর আমার আশা নেই।” ভয়ে ভয়ে হৃদয়েশ জিজ্ঞাসা করলেন, “কি বলছে ?” সুমতি দেবী আস্তে কঁাদিতে কঁদিতে বলেন, বলছে ‘মা দাদার কাপড় কেন এত ময়লা, তালি দেওয়া ? জ্বরে পড়ে দাদার মুখ শুকিয়ে গেছে। দাদা বলছে “আমার গলা জ্বলে গেল, তুই ङय, ॐ ऐंी८ ।। থাকিস না, ও বাড়ী থেকে এরা আমার দৃঢ় করে দেছে।” এ শুনে হৃদয়েশেষ বুকটা দুর দুর করে কেঁপে উঠল । রমেশ চোখ বুজে পড়ে আছে। খানিক পরে চোখ পুল্ল । চোখ দুটি ঘন জবাফুল, টক্‌ টকে লাল, সে চীৎকার করে যেন ভয়ে কাপতে লাগল এবং বলে “আর মের না, দুটি পায়ে পড়ি । ওই সে কবিরাজ এসেছে, বা "পা ওকে। ऊान्ड नेि 8न, वच्छ ठ ठ6ष्g ।” ডাক্তার সাহেব এলেন, জীবনের আশা নাই । ৪ মিঃ রি ডাক্তাৱও তাই বলেন। কলিকাতা হতে ষ্টিফেন সাহেবকে স্তান; চ’ল। বহু চেষ্টা হ’ল, গায়ে ১৫৷২০টা জায়গা ফুড়ে ইঞ্জেকসন করা হ’ল । বুধবার জ্বর হয়েঝিল, শনিবার দিন প্ৰভাতে যে পথ দিয়ে শ্যামালৈ ৭ এ বাড়ী ছেড়ে চলে গেছিল, সেই পথ দিয়ে রমেশ চিরদিনের জন্য ধ: হ’ব হ’য়ে গেল। ভট্টাচার্য্যিদের প্রকা ও বাড়ীর, বলাক -শুভ্ৰ শ্বেত কাস্তি যেন কালীময় হ’য়ে গেল । রমেশকে যখন শৰ্ম্মানে নিয়ে যায়, তখন হৃদয়েশ মাথায় । দুটি হাত দিয়ে তার ঘরের বারাণ্ডায় বসেছিলেন। নিতাই চা করাটা তার ঘর ঝাড় দেওয়ার জন্য এসে দাঁড়াল, কিন্তু কৰ্ত্তবাবু না সৰ্ব্বলে ত RR 6.