পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইনি রাজাবাবুকে দেখে বলেন, “কিশোর যে? রাজার বেটা রাজা, ८ऊाभान्न छ्कूम कि ডিপুটির চেয়ে কম ? আমরা গরীব ডিপুটরা CNO তোমার চাকরের যোগ্য ।” কিশোর জিজ্ঞাসা কল্লেন, “শ্ৰীশ, কোথায় যাবে ? “আমি বৃন্দাবন षष्छि ° Ρ "বুড় হয়ে এলে ৪০ এর কোটা ছাড়িয়েছে-এখন তীর্থের প্রতি নজর পড়েছে। আমি ভাই আগ্ৰায় যাব। সে অঞ্চলে সম্প্রতি কোর্ট অর ওয়ারডাসের ম্যানেজার হয়েছি।” “বেশ তা হলে ৬২৭ ঘণ্টা একত্ৰ যাওয়া যাবে, এখন রাত ১০টা, ৫-৬০ এ গাড়ী আগ্ৰায় যাবে। চল, আমার কামরায়, যেকেণ্ডক্লাসে আজু বডড ভিড় দেখছি, আমার ফাষ্টক্লাস রিজার্ভ আছে।” দুই বন্ধু গিয়ে গাড়ীতে উঠলেন, এরা প্রেসিডেন্সী কলেজে এল, এা হতে এম, এ পৰ্য্যন্ত এক সঙ্গে পড়েছিলেন । কিশোর রায় অত্যন্ত কষ্টে সময় কাটাচ্ছিলেন,-ছোট বয়সের বন্ধুকে পেয়ে বড়ই প্রীত হলেন। দুজনে বসে নানা কথাবার্তা চল্প। কিশোর রায় বল্লেন, “রাম বাড়িয্যের খবর কি ? সে তো গিরিপুর ষ্টেটের ম্যানেজার হয়েছিল।” শ্ৰীশ• • “তার আর খবর কি ভাই ! সে মনে করে তার তুল্য বুদ্ধিমান পৃথিবীতে নাই। গিরিপুরের রাজা এক ছোকরা-রোমো আগে তার মাষ্টার ছিল, সুতরাং রাজা স্বয়ং যার ছাত্ৰ,-পৃথিবীতে তার মত পণ্ডিত আর কে থাকতে পারে ? এই তার বিশ্বাস। রাজাকে ন্যাসন্যাল কলেজের জন্য ছয় লাখ টাকা দিতে কবুল করিায়েছে। এ দিয়ে নাকি বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি কি রক্তম হবে, তার একটা scheme নিয়ে সে যত বড় লোকের সঙ্গে দেখা করে বেড়াচ্ছে। রবিবাবু, নিবেদিতা, গগনবাবু, প্রভৃতি সকলের ՀԵp3