পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপারের অনালো “সুতরাং যদিচ বিবাহ পদ্ধতি হ’য়েছিল—তার ভেক্টর অনেকটা শিথিলতা ছিল—যাতে ক’রে স্ত্রী পুরুষের পরস্পরের নির্বাচনের সুবিধে দেওয়া হ’ত । কিন্তু এখন ত সকল রাস্তা সংকুচিত হ’য়ে গলার দড়ি একটা মাত্র কড়িকাঠে ঝুলান হচ্ছে।” শ্ৰীশ-“বলিস কিরে পাগলা, এক স্বামীর প্রতি অটল শ্রদ্ধা রেখে বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হওয়া মানে গলার দড়ি একটা কড়িকাঠে কুলান না কি রে 鸿 কিশোর। “কেবল বৃথা ব’কে যাসনা । আমাদের সমাজটা দ্যাখ্যা। BBBDB D DBDBD gDBB DBDBDS DBBuD uDuBD BD DBBDSS DuDuD প্ৰতিভা নষ্ট হয়ে গেছে, কারণ চিরকপাল একটা অনিচ্ছার দায়িত্ব তাদের কাধে বয়ে নিতে হ’য়েছে। কত শ্ৰী হীনশ্ৰী হ’য়েছেন, কেননা তঁদের মাথার উপরে যে দেবতারা আসন পেতেছেন, তারা দেবতা নন, পিশাচ । তাই একটা নিৰ্গমের পথ রাখা ভাল। মুসলমানেরা যে এত গোড়া, যারা স্ত্রীলোককে অন্দরে আটকিয়ে রাখেন এবং তঁরা যখন রাস্তায় বার চ’নি তখন একটা কাপড়ের অন্দর শুধু পায়েব আঙ্গুল কয়ট ৰাদ রেখে, আর সৰটা শরীর ঢেকে রাখে-এমন মুসলমানেরা ও ত তিনবার তালাক” বলেই ছাড় পান, কিন্তু হিন্দুরা যে যাকে একবার ধরেছেন, খুঁচোর ইন্দুর গেলার মত সেটাকে নিয়ে সারা জীবন হাস ফাস, কবে গলাধঃকরণ করতে চেষ্টা পাবেন।” শ্ৰীশ বাবু বল্লেন “তুই ক্ষেপে গেছিল এখনও ষ্টাটেশটিক নিয়ে দ্ব্যাখ, অন্যান্য দেশের স্ত্রীলোক হ’তে হিন্দু রমণীরা বেশী পবিত্র।” কিশোরে- “ও পতিত্ৰতা আমি মানিনা। দশবার করে নাওয়া, একটা ভাত কাপড়ে লাগলে একশবার কাপড় কাচা, অথচ এদিকে দ্বেষ ঘুনা ও কুসংস্কার দিয়ে নিজেকে একটা হিংস্ৰশশু তৈরী করে রাখা, এর Ryo