পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

帝陵 ९ड्3>टिन्इन्इ पञ्प८ट्या সবার সম্ভাবনা নাই, এবং সেগুলি দীর্ঘ কালেও নষ্ট হবার মত সেই বাখারিগুলিতে নানা রকম ফুল লঙ্গি একে দেবেশ বাবু তা”দিয়ে আভের ছবির ফেম তৈরী কল্পেন। তারপর বা বাজি, শ্যামলেশ ও দেবেশ একত্র হয়ে সেই ছবি দিয়ে আট বিঘা জমির প্রাচীর দিলেন । তারপর তার উপর আভের ছাউনী হ’ল । সুৰ্য্যোদয়ে, সূৰ্য্যাস্তে, চন্দ্ৰলোকে এই বিচিত্ৰ বৰ্ণ সম্পদ নিয়ে “নব বৃন্দাবনের” প্রাচীব এমন অপূর্ব হলে উঠল, যে সমস্ত গ্রামবাসী সেই শোভা দেখবার জন্য তথায় যেন ভেঙ্গে পড়লো। একদিকে বিকশিত, বিকাশোন্মুখ, পাতা ঢাকা, সম্পূর্ণ মুক্ত নানা ভঙ্গীতে শাখায় দোদুল্যমান, নীল, কালো, শাদা, লাল ও পীতবর্ণের ফুলগুলিঅপর দিকে কৃষ্ণ লীলার এই নিতোজ্বল ছবি-সম্পদ, তারপর সেই ঋতুপুষ্পের মকমলের শাখা “নববৃন্দাবন”কে রাজার মত লোকের ও লোভনীর ক’রে তুল্লে । 确 একদিন দেবেশ বাবাজিকে বল্লেন, “পূর্বের দিকের ঝিলটা যদি দাদা আমায় দিতেন, তবে আমি “নববৃন্দাবনে” নবী যমুনা বহিয়ে দিতেম। ঝিলটার জল কেমন পরিষ্কার নীলাভ, ঐ রংটি আমার বড় প্রিয়। কিন্তু দাদা এক কপর্দক মূল্যের জমিও আমায় দেবেন না। তাত জানি, সে বৃথা আশা ।” বা বাজি বল্লেন, “আমাদের যা, আছে তাই যথেষ্ট, বেশী লোভ করতে নাই ।”