পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰেম-“কি পেয়েছ ?” स्राधों• • “फ्नैका ।” প্ৰেম-“কিসের টাকা ?” আশা ---“আঙ্কে, রূপার টাকা, এক টাকা ।” প্ৰেম-“কে দিলে ?” আশা • • “মিছিরগঞ্জের লোকেরা টাকা দিয়েছে।” প্রেম-“কি জন্য " আশা-“ও, তাই তো সব ভুলে মেরে গিয়েছিলেম । রামনাম গান করতে গিয়ে আর আমার কিছুই মনে থাকে না । মিছিরগঞ্জের, দক্ষিণে মাঠের কাছে একটা বড় বকুল ফুলের গাছ আছে না ? --আজ্ঞে, যার নীচে জঙ্গরলাল পোদারের মেয়ের রোজ সকালে ফুল কুড়োয়, আর যেখানে ঐ রাম সদারের গুষ্ট ছেলেরা আমার বাউলের টুপিটা কেড়ে নিয়ে গেছিল। প্ৰেম-“সেই বকুল গাছের কি হ’য়েছে ?” আশা- “কাল শেয রাত্ৰে লণ্ঠন হাতে নুনিয়া চোবে সেইখানে দিয়ে ভিন্ন গায়ে যাচ্ছিল। সে একটা চাপা কান্নার আওয়াজ শুনে গিয়ে দেখে একটা স্ত্রী লোক গাছতলায় পড়ে গো গো কচ্ছে । মিছিরগঞ্জের লোকেরা খবর পেয়ে দেখতে গেছল, আমিও সেখানে ছিলুম-দেখলুম সাক্ষাং ভগবতী— আধা বয়সী স্ত্রীলেকটি-কি সুন্দর { কে যেন খুব প্ৰহার ক’রে মড়ার মতন ক’রে ফেলে গেছে । আমার তঁাকে দেখে কান্না পেলে । গায়ের লোকেরা বলে-“একে সেবাশ্রমে পাঠান হো’ক।” রামটহল বল্লে, “তঁাদেরে আগে খবর দেওয়া যাক, আঁঠুৱাই এসে নেওয়ার বন্দোবস্তু করবেন। দেৱী হ’লে মারা যাবেন। কে খবর দিতে যাবে?” সবাই বল্পে “আণানন্দ তো প্রায়ই আশ্রমে যায়, NCSRby