পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপরের আমলে তিনি যে বড় ঘরের মহিলা তা কাক বুঝতে বাকি ॥ইল না। যে ঘরে মহিলাটিকে রাখার ব্যবস্থা হ’ল,-বেলা ঠিনটার সময় সেই ঘরের বারেণ্ডায় দাড়াইয়া ৩৪ জন সন্ন্যাসী কথা বাৰ্ত্তা বলছিলেন, সেখানে কিশোরানন্দ ও ছিলেন, একজন তীর দিকে চেয়ে জিজ্ঞাসা -“সেই বেতো রোগীর অবস্থা এখন কি ?” কিশোরানন্দ-“ইনি একটু ভাল হচ্ছেন, বলেইত মনে হয়। একবার দেহটা অসাড় হ’য়ে গেছল, একমাস হ’ল বেশ উঠে বসে খেতে পারেন, কাল লাঠি গাছ ধরে ধ’রে বায়াণ্ডায় একটু বেড়িয়ে ছিলেন।” “তা আর হবে না ? আপনি দিন রাত জেগে ওর। যে সেবা কচ্ছেন, ५८ऊ७ यग्निं न छ्न्द्र !'° কিশোরানন্দ বলেন, “ডাক্তারি ঔষধ মোটেই খেতে চাচ্ছেন না, বলছেন, রজনী কবিরাজকে ব্যবস্থা করতে, আমি বল্লেম, “ডাক্তারি ঔষধে যখন উপকার হয়েছে, তখন এই চিকিৎসা চলুক”—তা কিছুতেই শোনবেন না, প্ৰেমানন্দ মহারাজকে বলতে হবে দেখছি।” সেই সময় সেই মহিলার ঘর থেকে একটি সন্ন্যাসী ছুটে এসে বল্লেন, “দেখুন, গোপাল ডাক্তারের ওষুধ খেয়ে এর জ্ঞান হয়েছিল, তিনি BDBDD DBBD DDuD D BD DBBBBLSSLDBDD DBDB BBDB SiDBD জল দিন” একথা বলেছিলেন। কিন্তু আপনারা যে "বারাণ্ডার কথা বলছেন-ত হঠাৎ কান শ্বেতে শুনতে লাগলেন।--তারপর “মাগো’ ব’লে আন্দুটি চীৎকার ক’রে শালটা দিয়ে আপাদ মস্তক মুড়ি দিয়ে নিম্পন্দ হ’য়ে পড়ে রয়েছেন। গোপাল ডাক্তারকে কি খবর দেব ?” কিশোরানন্দ বল্পেন—“আমরা এখানে গোলমাল কছি--তা’ হ’ত সহ ক’বুতে পাচ্ছেন না, অতি দুৰ্বল স্নায়ু! চলুন, আমরা এখান থেকে চলে যাই। আর গোপাল ডাক্তারকে খবর দিন।”

  • CNoo