পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উঠতে দিলেন না—“এ সময় আমায় ছেড়ে যেওনা, ফিরে এসে পাবেনা, ব’স, আমার মৃত্যুর সময় আমায় ছেড়েযেওনা। আমি প্রতা, রিত হ’য়ে সব ছেড়ে ছিলাম। পরের প্রতারণায় আমার এই মৃত্যু উপস্থিত, ভালই হ’য়েছে। আমার মত পতিতা বেঁচে থেকে যদি ভাল হ’তে চাইত, তবে কোথায় গিয়ে ভাল হ’ত ? আমার মনে যখন অসহ অনুতাপ হয়েছিল, তখন বুঝেছিলেম আমি যে পথে চলে এসেছি—সে পথে আর যেতে পারব না-যে পথ ছেড়ে দিয়েছি সে পথে ত কেউ আমার নেবে না। মরণই আমার একমাত্র পথ, - তুমি তোমার পা”দুখানি এগিয়ে দাও- আজি অনেক দিন যাবৎ ঐ পা দুখানির কথা ভেবে ভেবে কেঁদেছি।” আবার খানিকটা থেমে জ্ঞানদায়িনী বলতে লাগলেন “যে দিন DB BDuD KBBD YSiDuD iDDDB DBDBBDBS DDD DDD DBB KBBD BDBDBBS তথন যথাসাধ্য কাপড় মুড়ি সুড়ি দিয়ে নিজেকে ঢেকে রাখলুম। মনে হ’য়েছিল এই ঢাকা চ্যাপার মধ্যেই একদিন অন্তিম শ্বাস পড়বে। জীবিত অবস্থায় যেন তুমি আমার এমুখ আর না দেখি । “তা হ’ল না, ধরা পড়ে গেলাম-ভগবানের কাছে এই প্রার্থনা কচ্ছি, যদি আমার মন না শোধরায়, এবং পরের জন্মেও কুপথে চলি, তবে লিম্পট-দন্ত্র্যর যেন স্ত্রী হই । কে কাকে কত কষ্ট দিতে পারে, তার প্রতিযোগিতা চলবে। যে জন্মে। আমি শুদ্ধ, পবিত্ৰ হব, সেইজন্মে যেন তোমার মতন স্বামী পাই । এ জন্মে। তোমায় বড় কষ্ট দিয়েছি,-“আর যেন তোমার কষ্টের কারণ না হহঁক । তোমাকে আশা ক’রে জন্ম জন্ম যেন কেটে যায়, কিন্তু কষ্টের শেষ দেবার জন্য যেন জোমায় না পাই ।” জ্ঞানদার চোখে অজস্র জল পড়ছিল, কথা বলতে বলতে বাকুরোধ tCNory