পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ys2iss eriC6ri মেয়েরা তার কাছে সেতার ও বীণা বাজনা শিখেছিল - তারা র্তাকে মায়ের মত ತ್ಯಕ್ করত, শুধু তাই নয়,-তাকে ; ছাড়া থাকতে পারত না । তাদের জীবনে যে শুদ্ধতা এসেছিল-সে উপদেশের বন্ধে নয় । যেন কোন স্বর্গের দেবীর পাশে বসে স্বর্গের হাওয়ার স্পর্শ পেয়েছিলেন । তারা যে যে কাজ করতেন, তার উদ্বোধন আসতে একটি সুর থেকে। তঁরা কেউ পুতুল গড়তেন, কেউ বই লিখতেন, কেউবা শিল্পের কাজ করতেন--কিন্তু তঁাদের মনের ভাব একটি সুরে বাধা ছিল- তা অমরাবতীর দেওয়া সুর, সেটি কন্মের সাধনা-জনিত আনন্দের ঝংকার” । শোবার সময় অমরাবতীকে ঘিরে তঁরা ভগবানকে স্মরণ করতেনু। অমরাবতীর অধরযুগল তখন কি এক অপূৰ্ব্ব আনন্দে কঁপি ৩ ! তিনি উপনিষদ ত’তে শ্লোক আবৃত্তি করতেন—তার স্বাভাবিক সৌম্যমূৰ্ত্তি আরও অপূৰ্ব্ব সৌম্য হ’ত । মেয়েরা তাকে xি :ব স্তব পাঠ করতেন। ঘিয়ের বাতি ছাড়াও দীপ জ্বলতে পাবে, ম’ন’ বা ছাড়াও তার আরাধনা হ’তে পারে- সেই অপরিচিত অথচ সৰ্পন ও নেব ইপিসত {াজ্যে বেতন-ভোগী পুরোহিত ছাড়া অপরেও পরিচালকত্ব নিতে পারেন, -- ভক্তিমতী মেয়েদের তখনকার সেই দৃশ্য দেখে কে আর তি সন্দেহ করতে পারতো ? আর চার বছর পরে কানাই বাবাজিব দেহত্যাগ হ’ল--তিরোধানের পূর্বে তিনি কিশোর রায়কে যশোমাধবের মঠের মহাস্তের ”দে অভিষিক্ত করতে আদেশ কবে গেলেন। মাব ও তিন বৎসর কিশোর রায় জীবিত ছিলেন । তা । কাতরতা, পতিতাদের জন্য করুণা, সৰ্ব্ব বিষয়ে বিসয়জৈনীন সেৰাবৃত্তি ঠাৰুে লোকশ্রদ্ধাব শেখর দেশে