পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Seets to একবার ভাবলেন, “ও কিছু নয়, আমার মনে একটা দুর্বলতা এসে পড়েছে । বাবাজি আমার মত শাস্ত্ৰ ব্যাখ্যা করুন তো ? শক্তি থাকলেই প্ৰকাশ হোত, আমার মত ক্ষমতা ওঁর। হ’তেই পারে নাতা’ হলে আমাকেই বা এত প্ৰশংসা করবেন কেন ?” এই ভেবে তিনি বাবাজির থেকে অনেক বড়, এই স্থির ক’রে " তার কাছে যান, কিন্তু সোয়াস্তি পান না । বাবাজি হয়ত কোন দিন একটা কৃষ্ণচুড়ার ফুল হাতে নিয়ে বলেন, “গোসাইজি, চুড়ো তো দেখলেম, যার চুড়ো তাকে কোথায় পাব ?” এই বলতে কণ্ঠ SBBBBD DBDBD DBDBSDOgDB BD DDB BD D BDDBD DBD BBD লাগল, তঁর সেই দুটি কথা শুনেও শিশুর মত সরলতা দেখে গোসাঁইজির মনে হ’ল তঁকে প্ৰণাম করতে।--অদ্বৈত বংশের দৰ্প সে ভাবটি ঠেকিয়ে রাখল। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন, যে তার শত শান্ত বক্তৃতার চাইতে বাবাজির ঐক্সপ দুটি কথার ইঙ্গিত প্ৰাণ বেশী স্পর্শ করে, সুতরাং আর কয়েকদিন পরে তার লম্বা বক্তৃতাগুলির আয়তন আপন আপনি খুব খাটাে হয়ে এল। গোসাইজি ক্রমশঃ সাধুর প্রভাব বেশী করে অনুভব করতে লাগলেন। তঁর ভক্তি, তার বিনয়এই সকল তিনি রাত্রে শুয়ে শুয়ে ভাবেন-নিজের কথা আর রাতদিন চিন্তা করেন না । এই ভাবে ক্রমশঃ যাহা হয়, তাই হ’ল। গোসাইজি এক মাস না। যেতে যেতে সাধুর একরকম শিষ্য হয়ে পড়লেন। তার পড়াশুনা ছিল। দৰ্প ভিন্ন চরিত্রের অন্য কোন দোষ ছিল না,-এবাব দর্পট নষ্ট হ’তে চল্প এবং ভক্তি এসে দখল পাবার আশায় মনের এদিকে ওদিকে উকি মারুতে লাগল। বাবাজি একদিন একটা গান কল্লেন, সে একটি কীৰ্ত্তন গান। O d