পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপাৰেৱৰৱ অনালো তবে দেখাতে পারি, গাছের মূলটি মাথার কাছে ধরলেই, কেউটে উক, গোখরা হউক, মাথাটি ছোট করতে হবেই।” রামহরি বাঘ বলে “গল্পে বাধা দিচ্ছিস কেন ? প্রত্ব শ্ৰীমুখের কথা আগে শোনা।” VS) 芝 弘 ܖ গোসাইজি বল্লেন, “আচ্ছা, নিধি, তোমার ওষুধে 1 পরীক্ষা শেষে হবে, ako Osir ” “একদিন নারদ ঋষি বীণাটি ডান হাতে ধরে, কাঁধের কাছে বীণার কানগুলি মলে দিয়ে, সুর ঠিক করতে ক বুতে সেই দিনের পথে চলেছেন, তার ছায়াটা সম্মুখের দিকে পড়েছে। ‘ওঁ প্ৰতে তাকে দেখে ভয়ানক চটে যেয়ে গোখরা ফণাটা বার করে, ল:াজের উপব ভর করে দাড়িয়ে খানিকটা দুলতে লাগল। হয়, বীণ। ঢাকে। সে বন্দুক টন্দুক কিছু মনে করে প্রথম একবারে এগিয়ে আসতে সাহস করে নি, তারপর যখন দেখলে ঋষি বেশ সুকণ্ঠে পণি'র মধুর সঙ্গত করে গেয়ে চলেছেন, তখন বুঝতে পারলে ওটা গাস্ব নয়, তখন ধা করে, গিয়ে ঘা কঁতক কামড় ঋষির অঙ্গে বসিয়ে দিলে। ন বিদ হাসতে লাগলেন, তার ত আর ভৌতিক শবীর নয়।” পরাণ মণ্ডল এখানে বাধা দিয়ে গুরুজির বৃদ্ধাঙ্গুলিব ধূলি মুখেও মাথায় ছুইয়ে নিয়ে বলে, “প্ৰস্তু ভৌতিক মানে কি ?” গোসাইজি বল্লেন, “এই যে আমাদের শরীর, পঞ্চভূতে তৈৰী, যথা জল, বায়ু भी প্রভৃতি, ঋষির শরীর সেরূপ নয়, তা চিন্ময়, সূক্ষ্মদেহ-তা” আমাদের শরীরের মত নষ্ট হয় না । সুতরাং সাপের কামড়ে কিছুই হ’ল না, বরং ঘা কতক কামড় খেয়ে তার চবিনাম কীৰ্ত্তনের নেশােটা বেড়ে গেল।” . • "গোখরাত অবাক, প্রথম রেগে মেগে সে বুঝতে পাবেন, এখ

  • სტ