পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NCC ভাই-রাগ টাগ হয় নি! তবে পোড়াকপালে হাতটা পেরে উঠচে না। কত যে নুতন নূতন মূৰ্ত্তির ‘আহা মরি? ‘বলিহারী' রকমের আবদার আসূচে, তা আর কি ব’লুবো। আর এক কথা,-মানুষের ধরণ-করণ দেখে মুখে গো’ দিতে ও কালি কলম-কাগজ হ’তে তফাতে থাকতে সাধ হ’য়েচে । তবুও, নূতন “মক্কেলদের দরুণ কাহিল হ’তে হ’য়েচে ! তাই, পুরাতনগুলো খাতির না পেয়ে কত কি মনে ক’রচে ! তা । করুকগে,-বড় ব’য়ে গেল ! কৰ্ম্মক্ষয় করা নিয়ে কথা ত ? অনেকের সঙ্গে এ সুবাদটা কেটে গেছে! তাই চিঠি লিখেও তারা জবাব পায় না! ۔ ؟ * মানুষ যে অবস্থায় থাকুক্‌ না কেন, একটা না একটা কাজ । করে। লোকে যাকে চুপ ব’সে । থাকা বলে, সে অবস্থায়ও একটা না একটা । ভাবনা জুটে! শুধু দেহ-চালনা ক’বৃলেই যে কাজ হ’ল. তা’ নয়, মানসিক কাজটাই প্রধান কাজ। তবে মনটাকে এক সময়ে একটা কাজে কৌশলে ও ধৈৰ্য্য ধ’রে খাটাতে । কৰ্ম্ম-মাহাত্ম্য পাবুলেই, কাজের মত কাজ সাধা হয়। মনটাকে ঠিকঠাকু তু খাটিয়ে নেবার জন্যেই, প্ৰাণটা তাকে এই দেহ-পিঞ্জরে । , আটকে রেখেছে। --