পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

we মাগো-তোর চিঠি পড়ে এ হাবাতে খুলী হ’য়েছে। তোর ভয় হয় যে তুই অমুক-তমুকের মত ডাকবার সময় পাসনে, তাই তোর বুঝি এ জন্ম সাৰ্থক হ’ল না। আবার সাধ হ’য়েছে যে, গানটা লিখে পাঠাস। তা যখন সাধ জেগেছে, ওটাকে পূরণ ক’রে ফেলিস। এখন তোর ভয়টার সম্বন্ধে একটা ছোট খাট গল্প শোন :- নারদ বেড়াতে বেড়াতে একদিন কৈলাসে উপস্থিত। সঙ্গে । সঙ্গে সাধটাও হ’য়েছিল যে, জগজ্জননী পাৰ্ব্বতীকে জিজ্ঞেস করেন, ऊँiद्ध भड चांद्र (कठ उख अiएछन कि म। শ্ৰেষ্ঠ ভক্তের লক্ষণ নারদ কি মনে ক’রে আসচে—এ কথাটা সেই গো’রবেটীর আগে থেকেই জানা ছিল । তাই চুলোমুখী নারদকে দেখেই ব’ল্লে,-“কি নারদ, আজ যে ঘেমে নেয়ে ঐসেছ! আর মনে হয়, পেটুটাও চুই-চাই ক’চ্চে। তা এস, ব’স ।” তারপর একথা সেকথার পর ব’ল্লেন,-“নারদ, ঐ ঘরের ভেতর দুধের বাটটা আছে, সেইটা এখানে আন দেখি” নারদ বাটটা আনতে ছুটুলেন। ঘরে গিয়ে দেখেন যে বাটটার। কানায় কানায় দুধ। মা'র প্রসাদী দুধ পড়ে গেলে যদি একটা কাণ্ড-কারখানা দাঁড়ায়, এই ভয়ে নারদ পা-পা ক’রে সেই বাটটাকে কোন রকমে নিয়ে এলেন। মা’র সামনে এলে পর। মা ব’ল্লেন,-“নারদ, ঐ দুধ টুকু তুমি খাও, আর বাটিটীকে মেজে ঘরে রেখে এস”। মায়ের হুকুম মত কাজ ক’রে নারদ আবার,