ওপারের কথা । ১৯১ ৷ (-,(പ്പെ.േ SLqAASSLMTeAMeLeMMLeLSLSTeAeMAMLM SLMMLMLALALALA MLqM EHA AAAAS من والسياسة"لامة আর একটা কথা তোরা ক'জনেই রাখিস। মানুষ এই | ছার দেহগুলোর উপর নজর রেখে—মায়া-মোহে জড়িয়ে পড়চে । , তাই-এক পা এগিয়ে দশ পা পৌঁছুচ্চে। . কিন্তু রূপ বা ‘খোল গুলো'র উপর নজর রাখা বন্ধ ক’রে, যদি গুণ ও রুঙের উপর নজর রাখে, তাহ’লে মানুষ নিশ্চিত গুণবান। গুণবতী ও শক্তিমান শক্তিময়ী হ’য়ে পড়বে। তখন আগুণের সপ্তরিখী মিলেও তাদের বৃহ ভেদ ক’বৃতে পারবে না, বরং তাদের সংযম-সুমেরুবৎ অভেদ্য মানব-হৃদয়কে শত-সহস্ৰ-ধারে ভেদ ক’বুবেই ক’রবে। এই ভাবে সাধন ক’রলে, নর-নারীর মন দিনের দিন সূক্ষ্ম হ’তে সূক্ষ্মতর ও সুক্ষ্মতর হ’তে সূক্ষ্মতম “হয়ে-চৈতন্যময় চৈতন্যময়ী হ’বেই হ’বে। জলের ঢেউ যেমন জলের বক্ষে নৃত্য করে, শিশু যেমন বাপ-মা’র বক্ষে লাফিয়ে বেড়ায়, প্ৰণয়িনী যেমন প্রিয়তমের গরবে। গরবিণী হয় ও ‘বিশাল মন’ (কালী), যেমন ‘বিরাট আত্মার” (শিবের ) বক্ষের উপর নেচে বেড়াচ্চে, নর-নারীও তেমনি চৈতন্যময় চৈতন্যময়ী মনের জন্যে,-কেহ বা ‘শিশু-ভাবে জগজ্জননীর বা জগৎ-পিতার : কোলে উঠবে, আর কেহ বা ‘প্রণয়িনী-ভাবে শ্ৰী রাধা সেজে । দাঁড়াবেই দাঁড়াবে। তখন-কেহ বা কাৰ্ত্তিক-গণেশের মত খ্যাত- ( নামা হবেন ও কেহ বা সোহাগিনী হ’য়ে শ্ৰীজগন্নাথকে “রাধা । রাধা” বুলি সার করবেন। তবে মা, জানিস্-ভাল জানিস্,- “ র্যারা নিজের নিজের দুদিনের সুখগুলোকে তুচ্ছ, হেয় বা ‘গুং-মুং" | भूडैि cछाख्न ब4 ७ xgርዓጻ ፪፻፬ፃ ቕጻዝጻ 否夺可
