পাতা:ওপারের কথা.pdf/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C মা-তোর অভিমান হ’য়েচে যে, এ হাবাতে ছেলে তোর চিঠির জবাব দেয় না। আরো অভিমানটা বেড়েচে এই দেখে যে, আর যারা লেখে তারা লিখতে না লিখতে উত্তর পায়। তা মা এ হাবাতে ছেলের, জানিস ত, মন-মুখ কতকটা এক রকমের । ক’রে দেছে ব’লে, যা মনে আসে তাই সে ব’লে ফেলে। তাই বলি। মা, এ পোড়া ছেলের কথাটা শোন—আর তলিয়ে বোঝায়। মানুষ-মাত্ৰই গলদ নিয়ে ঘর করে। তবে কারুর কারুর । ভালর চেয়ে মন্দের ভাগটা বেশী ! যাদের মনের জঙ্গেই মাহৰ মন্দের ভাগটা বেশী, তারা পরের গলদগুলো শুচি বা অশুচি - (एएथ (दgांश ७ निश्छल (स ‘श्छुहांद्र शा গোসাই'-এইটা দশজনকে দেখাবার জন্যে নানা কথা ক’য়ে (बफुांश ! তাই তাদের ‘সোণ বাধান” মুখগুলো থৈ থৈ ক’রে, ও । তাদের কলের দেহগুলো রৈ রৈ ক’রে,-দশ বিশজন মেয়ে পুরুষকে উদ্ব্যস্ত ক’রে তােলো! ঘরে ঘরে এ রকমের মেয়ে পুরুবের যে অভাব নেই, সেকথা প্রায় সকলেই জানে। তাদের কাছে সুনাম কেনবার জন্যে বা সেই সেই মেয়ে श्रूङ्गुषद्र शूमङ | ধাক্কবার সাধে, আরো দু'দশজন তাদেরই সুরে সুর মিলিয়ে,- “সব শিয়ালের এক ডাক'-এই ধারায় চলে। কিন্তু যা ধারা । নিজের গলদগুলোকে প্রতি হাত সাম্লান, তারা পরের গুণগুলো । দেখে সেই গুলোকে প্রাণে গাখেন। আর জাগতিক বা সাংসা