পাতা:ওপারের কথা.pdf/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

24 মা-তোকে উপরি উপরি চিঠি লিখতে গিয়ে আর দশজনে ফাকি পড়ে ব’লে, তোর দিক হ’তে পোড়া প্ৰাণটাকে ফিরিয়ে নিতে হয়। চিঠি লেখা ও চিঠি পাওয়া নিয়ে, তোর মনটাকে তিনি যে ভাবে দোলাচ্চেন-নাচাচ্চেন, মাঝে মাঝে এ-ত কাজের ও চিন্তার ভেতরেও—এ পোড়া মনটাকেও সেই লীলাময় কতকটা সেইভাবে দোলান ও নাচান। মনে হয়। মা, এইটাই উভয়ের পরীক্ষা-ভীষণ পরীক্ষা ! মানুষের ভিতর তিনিই প্ৰেমময়-প্ৰেমময়ী, জ্ঞানমগ্ন-জ্ঞানময়ী, আনন্দময়আনন্দময়ী ও শক্তিময়-শক্তিময়ী হ’য়ে এই খেলা খেলুচেন। এই ভাবটা যখন প্ৰাণে জাগিয়ে দেন, তখন কিন্তু পরীক্ষাগুলো “পরীক্ষা” মনে না হ’য়ে,-চির-জীবনের, চির-আনন্দের ও চিরবিহারের আয়োজন ব’লে মনে হয় । কিন্তু মা, যখন “গু-মুৎ’ভরা খোলগুলোর কথা প্ৰাণে জেগে৷ ওঠে,—তখন প্রাণটা শিউরে শিউরে উঠে। শুধু শিউরে ওঠা নয়, এ ছার মন,-“ওগো ডুবলাম ম’জলাম” ব’লে ডাক ছেড়ে কেঁদে উঠতে সাধ পোষে । ওমা,-কাচা মনকে বিশ্বাসন ༤བངfཟེ་ཅང་སྔ་དུ་ཁོད-- খবল্লদালি কলিসনে। তাই বলি,--” যদি চিরক্লালের জন্যে মজা উড়াতে সাধ পুষিস মা, তা হ’লে - জড় দেহগুলোর কথা ভুলে যা। যখনই জড়দেহের কথা প্ৰাণে

  • 5 भनक विधान নেই