পাতা:ওপারের কথা.pdf/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

CSの মা-লিখবো লিখবো মনে করি, কিন্তু এতদিন ঘ’টে উঠে নি। তার কারণ আর কিছুই নয়, তাগাদার চিঠি-গুলোর জবাব দিতেই দিনগুলো দৌড় দিচ্চে। তা ছাড়া, ঠাণ্ডার চোটে পোড়া হাতটা ফস ফস ক’রে এগুতে পারে না। তবুও মানুষের অভিমান হ’তে রেহাই পাবার ও কতকটা কৰ্ম্মক্ষয় ক’বৃবার জন্যে—কেঁদে হ’ক আর কোকিয়ে হ’ক, রোজ রোজ অন্ততঃ তিনখানা চিঠিও লিখতে হয়। তবে সবগুলোই যে বেজায় লম্বা, তা নয়। মা-ভায়া কিন্তু বেজায় জদে পড়ে’চে, কারণ ফৰ্দগুলোর নকল তাকেই রাখতে হ’চ্চে। কোন ভায়াই যে নিস্তার পায়-ত নয়। এখানে ব’সে খাবার কায়দা নেই! তা, এই ব্যবস্থার জন্যে ভায়ারা বা বাবুরা যে যা বলুন না কেন,-“ভাবী ভোলবার নয়”! এখন মা-ভায়া কেমন আছে সেই কথা বলা যাক। তা না ব’লুলে এ লেখাটা ছাই-ভস্মের সামিল নিশ্চিত হ’বে,— কারণ তার জন্যে তেমন ভাবনা না হ’লেও, তোমার প্রাণটা যে একেবারে ভাবনাশূন্য হ’য়েচে, সে কথা এ হাবাতেছেলে তোমার মনস্তুষ্টির জন্যে ব’লতে পাবুবে না-কিছুতেই । পারবে না। তা কিন্তু মানুতে श्एद,-टूभि ( उitद दूकটাকে বেঁধেচ, বাবা কিন্তু ততটা পারেন নি। তাই মা, বাবার কাণ্ড-কারখানা দেখে, এ সোণ-বান্ধান মুখটা একটু মুচকে ।