পাতা:ওপারের কথা.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপারের কথা “ ৩৩ LALAL LLMMALMALeAeAeAAiAAALELMMAMMAAA AAAASELSLLALA ALqM EEA eALAe eALeAiAMALSAMAMA ES A EA C LEEESLeEAEA MMMMeEESe MLMLeLeEESASeS eMeLSEeMAeLSekLkLMeMMeLSLEESMLeL S LS سمیع النبیہ‘‘ عم سے ۰د * * * * র্তারা প্ৰাণে প্ৰাণে বোঝেন যে সেই রকম মানুষের দ্বারা চালিত হ’য়েই, এতদিন ভূত-পেতনী সেজে তাদের একজন হ’য়ে আছেন। তাদের কথায় যখন চলি ফিরি ও তাদেরই যখন চাই-তখন “আর একজনকে’ পাব কি ক’রে ? “শ্যাম রাখি কি কুল রাখি।”— এই ভাবে চ’লেই তা মানুষ। লাট খেয়ে যাচ্ছে। শীতকালে “গামছা।’ কাধে ক’রে পুকুর-ধারে গিয়ে, যারা ই ক'রে ভাবে “কি ক’রে নাইবো,’ তাদেরই শীতটা জাপটে কামড়ে ধরে। কিন্তু যারাটপ ক’রে ডুব দিয়ে উঠে, তাদের শীতটা দু’দশ মিনিটে ছুটে পালায়। তেমনি অমুক তমুক কি ব’লবে ব’লে যারা ভেবে মরে, তাদের ভূত-পেতনী-গুলো পেয়ে ব’সে থাকে ; কিন্তু যারা কারুর কথা কাণে না তুলে কারুর দিকে না তাকিয়ে, আগেই নিজের কােজ সায়বার জন্যে উঠে পড়ে লেগে যায়, তারাই দিনের দিনী-দিন কেনে । . ওমা-মানুষ একটু আধটু সাধন ভজন ক’রে সুখ-শাস্তি . পাবার বেজায় রকমের আশা পোষে। তা কিন্তু বিধির বিধান । নয়। একটু ওষুধ ধ’রলেই বেগ পেতে হবেই । সাধনাৱন্তে জ্বালা বুদ্ধি । হবে । মনে কর, কারু গা-ময় খোস হ’য়েছে। “মা”। তার খোসগুলো আগে কাচি । দিয়ে কেটে, তার পর সাবান দিয়ে ঘুয়ে-ওষুধ দিয়ে দিচ্ছেন। ছেলে, খোসা কাটুবার বা ধোবার সময়, চীৎকার করে। আবার ওষুধের জ্বালার চোটে, আরও চীৎকার করে। দিনের দিন। এই রকম ক’রে ‘সাফ সুৎর’ ক’রে ও ওষুধ লাগায়ে, তার VO