পাতা:ওপারের কথা.pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ଅନ୍ଧ মা,- এইবার তোর এ হাবাতেকে শেখাবার পালা আসচে । এই কথা শুনে হয়ত চ’ম্কে উঠবি, আর না হয় ব’লে ফেলুবি,- “ “এ ছলনা কেন বাবা?” ওরে, ছেলে-মেয়ে বড় ও বুদ্ধিমান বুদ্ধিমতী হ’লে বাপ-মারি সব ভার লয় না কি ? আর এক কথা,-মানুষের মন আলাদা রকমের ব’লে,একজনের সঙ্গে আর একজনের চেহারার মিলনেই। কারুর মন যদি জড় ছেড়ে চৈতন্তের দিকে যাবার সাধ পুষে,-সেই মন নিজের অভাব বুঝে তার যেটুকু চৈতন্তের অভাব সেই টুকু নিতে পারে। চৈতন্যই বিকাশ। তাই তিনি (চৈতন্য) সেই মনের ও দেহের ‘মারফৎ কত কি কথা বা’র করান। তাল ত ভাবের, কথার বা কাজের শেষ নেই ; তাই তিনি-সেই আধারে কত ভাবে বিহুগুর করেন। ও সেই আধার নিয়ে কত কি খেলা করেন। কিন্তুমী,-প্ৰথম বিকাশের সময় যে লোক নিজের মনটাকে দেহের মধ্যে ‘হরদম রেখে দেয়,-সেই বিহার-সুখটা অনুভব করে। । 'Esä”: its -- তার মানে—সে অবস্থায় কাগজে-কলমে বা দেহের ভিতয় মন রাখা কথাবাৰ্ত্তীয় সে ভাব বা’র করতে নেই । s যখন “আমি টা যথাসম্ভব না থেকে কাজ হ’তে । থাকবে-তখনই যা কিছু সাধা দরকার। তার আগে “গুম্‌ ! খেয়ে, কতক্ষণ মনটাকে দেহের মধ্যে রাখতে পারি ও কতক্ষণ সেই নামে বা রূপে ভাসতে পারি,-এইটার উপর বিশেষভাবে