পাতা:কঃ পন্থাঃ - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কঃ পন্থা, । ՅՑ যুবতী কমই আছে। স্থতরাং বালক বালিকা যুবক যুবতীদের মধ্যে চিঠি লেখালিখির ৰেজায়। ধূম পডিয়া গিয়াছে। না পডিবেই বা কেন ? শুদ্ধ অমন কাগজে চিঠি লিখিয়া অমৰু খামে পূরিয়া পাঠাইবার লোভে বনগমনেব বয়স অতিক্রম করিযৗছেন পলিতকেশ স্খলিতদন্ত বৃদ্ধেরও বোধ হয় আর একবার আশনাই’ কবিবার চেষ্টা করিবার ইচ্ছ। হয় । * ইউরোপ এইরূপে মানুষকে আবো কত জিনিস দিযা কতই প্রলুব্ধ করিতেছেন তাহ বলিযা উঠা যায না । মানুষকে মজাইযা মারিযা টাকা করিবার জন্য ইউরোপ বিধাতার বসুন্ধরাকে একটা চমক্‌চৈতন্যাপহারিণী কুহকিনী কবিয়া তুলিযাছেন। ইউরোপ বড় উন্নত । টাকার জন্য ইউরোপ ইহার অপেক্ষাও সুধম কাৰ্য্য করিতেছেন । আমাব একবাব কলিকাতা হইতে বৈদ্যনাথে যাইবাব প্রযোজন হয । সঙ্গে ভূত্য লইতে পারিলাম না । ১০ ঘণ্ট রেলগাডিতে থাকিতে হইবে, যাত্রাকালে তাম্রকুটের কথাটা একবার মুখ দিয বাহির হইয়া পডিল, কিন্তু তখনই ৰলিলাম, না হয় নাই হইবে, দশ ঘণ্ট বৈত নয়। আমার এক আত্মীয় সে কথা শুনিলেন ন—ৰ্তাহার দেহটা আপাদমস্তক তাম্রকুটে রচিত—তিনি জোর করিয আমার পকুেটে একটা দেশলাইয়ের বাক্স এবং একটা পার্থীর চোকের , চুরুটের বাকুস পূরিয়া দিলেন । ও রকম চুকট আমি পূর্বেকখন খাই নাই । অপরাহ্লে শীতের শীতল ৰায়ু যখন আরো