পাতা:কঃ পন্থাঃ - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কঃ পন্থাঃ । 8 ጫ পৃথিবীকে সামলাইয়া উঠা যায় না । একটা পার্থিব পদার্থ পাইলে, আর একটা পাইবার ইচ্ছা হয়, সেটা পাইলে, আরো একটা পাইবার ইচ্ছা হয়—এইরূপে যতই পাওয়া যায় পাইবার ইচ্ছা ততই ঝড়ে । শেষে এত আসিয পভে যে তাহাদের বেগ সম্বরণ করা যায না, তাহাদের চাপে মানুষ অভিভূত হইয়া পডে, তখন সেই . গুলাই মানুধের সর্ববস্ব হইয়া পড়ে—সেই গুলার জন্য মানুষ পাগল হয । তখন পদার্থেব মধ্যে আবশ্যক অনাবশ্যক, পবিহাৰ্য্য অপরিহার্য্যের প্রভেদ থাকে না—যাহা নহিলে ন্য তাহাও যেমন আবশ্যক মনে হয, যাহা নহিলে জীবনধারণের কোন ব্যাঘাত হয না তাহাও তেমনি আবশ্যক মনে হয । তখন যে পার্থিবতা হইতে পৃথিবীর এই প্রাদুর্ভাব তাহা আবে প্রবল হইযা উঠিতে থাকে এবং মোহাভিভূত মানুষ দিগ্বিদিক জ্ঞান শূন্য হইযা কেবলই পৃথিবীব পথে ছুটিতে থাকে । ইউবোপের এখন এই অৰস্থ । ইউরোপ কেবলই ছুটিতেছে—উদ্ধশ্বাসে ছুটিতেছে। কিন্তু পৃথবীৰ পথে এত ছুটিযাও ইউরোপের সুখ স্বস্তি সন্তোষ কিছুই হইতেছে না । বরং অসুখ অস্বস্তি অসন্তোষই বাডিতেছে। ইউবোপ পৃথিবী লইযা এত মুগ্ধ,এমনি উন্মত্ত যে সেই অসুখ অস্বস্তি ও অসন্তোর্ষকেই আপন উন্নতির মূল কারণ বলিয়া-সগর্বে পৃথিবীর সমস্তু - লোককে বুঝাইয়া বেভাইতেছেন। কিন্তু এই অস্থখ ங்கயாய