পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ty কপালকুণ্ডল । বিমল স্ত্র কিছু কিছু দেখা যাইতেছিল। রমণীদেহ একেবারে নিরাভরণ । মূৰ্ত্তিমধ্যে যে একটা মোছিলী শক্তি ছিল, তাছঃ ৰণতে পারা যায় না । অৰ্দ্ধচন্দ্রনিঃস্বত্ব কৌমুদী বর্ণ ; ঘনক্লষ্ণ চিকুরজাল ; পরস্পরের সন্নিধ্যে কি বর্ণ কি চিকুর, উভয়েরই যে ঐ বিকশিত হুইতেছিল, তাছ সেই গৰ্ত্তীরমাদী সাগরকুলে, সন্ধ্যালোকে ল দেখিলে তাহার মোহিনী শক্তি অনুভূত হয় না । মৰকুমার, অকস্মাৎ এই রূপ দুৰ্গম মধ্যে দৈৰী মূৰ্ত্তি দেখিয়া নিম্পদশীর হইয়া দাড়াইলেন । র্তাহার ৰাক্যশক্তি রহিত ছইল ;–স্তব্ধ হইয়। চাহিয়৷ রছিলেন। রমণীও স্পন্দহীন, অনিমিক লোচলে বিশাল চক্ষুর স্থির দৃষ্টি নৰকুমারের মুখে ন্যস্ত করিয়৷ রাখিলেন। উভয় মধ্যে প্রভেদ এই, ষে নবকুমারের দৃষ্টি চমকিত লোকের দৃষ্টির ন্যায়, রমণীর দৃষ্টিতে সে লক্ষণ কিছুমাত্র লাই, কিন্তু ভtহাতে বিশেষ উদ্বেগ প্রকাশ হুইতেছিল । অমস্তর সমুদ্রের জনহীন তীরে, এইরূপে বহুক্ষণ ছুই জমে চাছিয়া রছিলেন। অনেক ক্ষণ পরে তৰুণীর কণ্ঠস্বর শুনা গেল। তিনি অতি মৃদুস্বরে কছিলেন, “ পথিক, তুমি পথ হারাইয়tছ ?” এই কণ্ঠস্বরের সঙ্গে নবকুমারের হৃদয়বীণ বাজিয়া উঠিল । বিচিত্র হৃদয়ষন্ত্রের তন্ত্রীচর সময়ে সময়ে এরূপ লয়হীন হইয়। থাকে, ষে যত যত্ন করা যায়, কিছুতেই পরস্পর মিলিত হয় ন । কিন্তু একটা শব্দে, একটা রমণীকণ্ঠসভূত স্বরে, সংশোধিত হইয়া যায়।" সকলই লয়বিশিষ্ট হয় । সংসারযাত্রা সেই অবধি সুখময় সঙ্গীতপ্রবtছ বলিয়া বোধ হয় । নৰকুমারের কর্ণে সেইরূপ ७ इञि वांछिाल । t “ পথিক, তুমি পথ হারাইয়tছ ?” এ ধনি নবকুমারের কৰ্ণে প্রৱেশ করিল। কি অর্থ, কি উত্তর করিতে হুইবে, কিছুই भ८ब् रुझेल अंi । बनि ८थन व्रख्खल **fiरठ ७धंटबकt-कब्रिव्न , রোমাৰলি মধ্যে যেন হৰ্ষৰিকম্পিত হইয় বেড়াইতে লাগিল ; যেন পৰলে সেই খনি বহিল ; বৃক্ষপত্রে মৰ্ম্মরিত হইতে লাগিল;