হরগৌরীর বিবাহ S) ዓ፩ সিথি-স” সীমান্ত। সীমান্তদেশের অলঙ্কার।-- সুবৰ্ণ চিরুণী করি আঁচুড়িলা কেশ। নানা ছাদে কবরি বান্ধি বনাইল বেশ ৷ কিবা শোভা পায় তার সুবর্ণের সিথি । গজমুকুতা তাহে দিলেন পাতি পাতি ৷ নয়নে কাজল-রেখা সিথায় সিন্দূর।--কৃত্তিবাস, লঙ্কাকাণ্ড । কাণ চবি দত্তেব মনসামঙ্গলে সীমান্ত অর্থে সীতা শব্দ আছে । १> श्रुळे মাতৃকা-ষোড়শ মাতৃকা— গৌরী পদ্মা শচী মেধা সাবিত্ৰী বিজয় জয় দেবসেনা স্বধা স্বাহা শান্তি পুষ্টি ধূতি তুষ্টি আত্মদেবতা ও কুলদেবতা ; এরা অসুববিধে দেবী দুর্গাকে সাহায্য করিবার জন্য দেবশক্তি হইতে উৎপন্ন হন।-বরাহপুরাণ, কুৰ্ম্মপুরাণ, দেবীপুবাণ, স্কন্দপুরাণ মাহেশ্ববখণ্ড অরুণাচলমাঙ্গাত্ম্য উত্তরাদ্ধ ১৯ অধ্যায়। ইত্যাদি। স্কন্দসহচৰীদিগের নাম ও মাতৃকা ( মহাভারত, বনপৰ্ব্ব ) । বিবাহেব সময় “ গৌব্যাদি ষোড়শমাতৃকাভ্যো নমঃ ” বলিয়া পূজা ক’বা মানবীয় বিধি ; কিন্তু গৌরীব বিবাহে গৌরীরই পূজার কথা বলতে কবিকঙ্কণেব উক্তিতে 'ॐ 5िडड (नाक्ष द कें{छ । বসুধারা—বসু ছিলেন চেন্দিরাজ্যের বাজা ; তঁর সঙ্গে ইন্দ্রের মিত্ৰতা ছিল, ইন্দ্ৰ বন্ধুকে একখানি পুষ্পকবথ উপহার দেন; তিনি সেই রথে শূন্যে বিচবণ করিতেন বলিয়া তাব অপব নাম হয় উপরিচর ; এরই কন্যা মৎস্তগন্ধা-ব্যাসদেবের মাতা ! উপরিচর বসু চন্দ্ৰবংশীয় কৃতিরাজের পুত্র; তিনি বিষ্ণুভক্ত ছিলেন। একদা ঋষিগণে ও দেবগণে বিবাদ উপস্থিত হয় যজ্ঞে কোন বলি মেধ্য তার মীমাংসা লইয়া--- ঋষিগণ বন্দিীতে ছিলেন ওষধি বলি সমীচীন ও দেবগণ বলিতেছিলেন পশু বলি মেধ্য । উভয় পক্ষ উপরিচাব বসুকে মধ্যস্থ মানিলেন। চেন্দিরাজ বসু বলিলেন-পশু বলিষ্ট বিধেয। ইহাতে ঋষিগণ ক্রুদ্ধ হইয়া বসুকে শাপ দেনযেমন তুমি দেবপক্ষপাতে অশাস্ত্রীয় মীমাংসা করিলে, সেইহেতু তুমি পাতালে যাও। শাপ উচ্চারিত হইবা মাত্র বসু ভূবিবাবে প্রবেশ করিলেন। বিষ্ণু ভক্তের DBBBD STTS DDB BDBBuB D DBDBDDBDBDS DDDBDBD DBBBBD BDL হইবে এবং চেন্দিরাজ বসু সেই ঘূতধাব" পাতাল হইতে পান কবিবেন। | رمte5fRجR-س۔ 可
