পাতা:কবিকঙ্কণ-চণ্ডী (প্রথম ভাগ) - চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

MANAN কবিকঙ্কণ-চণ্ডী গোকুলে যে-সমস্ত অসুর আসিয়াছিল তাহদের বধের জন্য এবং কংস ধ্বংসের জন্য কৃষ্ণ অবতীর্ণ হইয়াছিলেন । মহাভারতের সভাপর্বে ( ৪১ অঃ ) শিশুপাল কৃষ্ণের প্রতাপের কথা বলিতে বলিতে পূতনাদি বধের কথা বলিয়াছিলেন। কিন্তু ভীষ্ম যখন কৃষ্ণেব প্ৰশংসাবাদ করিয়াছিলেন ( ৩৮ অঃ ), তখন একবারও পুতনাদি বধের কথা বলেন নাই । ভগবদগীতায় ও মহাভারতেব অন্যান্য অংশে “গোবিন্দ” নাম দেখিতে পাওয়া যায়। এটি খুব প্ৰাচীন নাম। পাণিনির ৩, ১১৩৮ সূত্রের বাৰ্ত্তিক দ্বারা ইহা নিম্পাদিত হয়। যদি কৃষ্ণের গোকুলাদিগের সহিত সম্পর্ক থাকার জন্য র্তাহার গোবিন্দ নাম হইয়া থাকে, তাহা হইলে তঁাহাব গোবিন্দ-নামের বুৎপত্তিগত সার্থকতা দেখিতে পাওয়া যায় । কিন্তু মহাভাবতের আদিপর্বে লিখিত আছে যে, কৃষ্ণ বরাহআকারে জল আন্দোলন করিয়া জল হইতে পৃথিবী উদ্ধার করিয়াছিলেন বলিয়া র্তাহার নাম গোবিন্দ হইয়াছে ( অঃ ২১৷১২ ) । আবার শান্তিপর্বে দেখা যায় ( ৩৪২ অঃ ৭০ )-বাসুদেব বলিতেছেন-দেবগণ অামাকে গোবিন্দ বলে, যেহেতু আমি পূৰ্ব্বে নষ্ট পৃথিবীকে উদ্ধার কবিয়ছিলাম এবং গুহাবাসী ছিলাম। এই ব্যাপাবও গোবিন্দ নামেব কারণ হইতে পাবে । কিন্তু সম্ভবতঃ “গোবিন্দ’ যাহা ঋগ্বেদে গোসমূহের উদ্ধার কৰ্ত্তারূপে ইন্দ্ৰকে বলা হইয়াছে, পাবে বাসুদেব কৃষ্ণ দেবাদিদেব বলিয়া পূজিত হইলে তঁহার নাম হয়। কেশিনি সুদন ইন্দ্রের অপর একটি নাম ছিল—ইহাও পরে বাসুদেব-কৃষ্ণেব উপর আসিয়া পড়ে। কবি ভাস চাণক্যের প্রায় সমকালবৰ্ত্তী । ইহার বাচিত নাটকে শ্ৰীকৃষ্ণ গোপালকৃষ্ণ নন্দ যশোদা প্ৰভৃতির উল্লেখ আছে। ভাসও গোপালকৃষ্ণের বন্দনা করিয়াছেন। ভাসের কাব্য হইতে প্ৰতিপন্ন হয় যে, গোপাল-কৃষ্ণ খৃঃ পূঃ পঞ্চম শতাব্দীতেও পূজিত হইতেন। ইহাব পর পতঞ্জলিব মহাভাষ্যে বাসুদেব কৃষ্ণের উল্লেখ দেখিতে পাই । মহাভাষ্যের এই উক্তি হইতে চারিটি বিষয় প্ৰমাণিত হইতেছে১ । কংসের মৃত্যুর কথা এবং বলির বদ্ধতার কথা পতঞ্জলিব সময়ে জনসাধারণ সকলেই জানিত । ইহাদের কাহিনী পতঞ্জলির সময়ে প্রচলিত ছিল। DSS gg DBKDDBB DBDB D DDBBBBDS BBDBDBDBDBB DBDD DBDuD set * ৩ । পৌরাণিক ঘটনা অবলম্বনে যেমন অভিনয় হইয়া থাকে, সেইরূপ এই-সমস্ত अiथ7ाधिकां व्यछेब्रां मांफ्रेंकलिनश हश्ड।