R oyo কবিকঙ্কণ-চণ্ডী যজ্ঞজ্ঞানদাত্রী, আর একজন যজ্ঞের জন্য অর্থাগমের সাহায্য করিয়া থাকেন। দুৰ্গার সঙ্গে আরও কয়েকটি ছোট দেবতা থাকায় নিঃসংশয়ে প্রমাণিত হইতেছে যে, ইহা বৈদিক কুণ্ডের পূর্ণ স্বরূপ। মূৰ্ত্তিমান বেদজ্ঞান হইতেছেন সব্যস্বতী। যজ্ঞানুষ্ঠানের জন্য যে অর্থেব প্ৰয়োজন, তাহাই লক্ষ্মী । যোদ্ধা কাৰ্ত্তিকেয় যজ্ঞ রক্ষা করিতেন । আর গণেশ যজ্ঞে বা সুচনা করিয়া দেন, তাই তার চার হাত । বৈদিক যজ্ঞের হোতা ঋত্বিক পুরোহিত ও যজমান, এই চারি হাত । দুর্গার পক্ষেও এগুলি ঠিক খাটে । এ ছাড়া আমরা পাই--- বি পাজসা পৃথুন শোগুচানো বাধস্ব দ্বিষে রক্ষসে অমীবাঃ ।। ৩১৫৷৷ ১ ৷৷ “তুমি বিস্তীর্ণ তেজ দ্বাবা অত্যন্ত দীপ্তিমান, তুমি শত্রুদিগকে এবং রোগারহিত রাক্ষসদিগকে বিনাশ কবি ।” আমরা এইরূপে দেখিতে পাইতেছি যে বৈদিক মন্ত্রে অগ্নিদেবতাব নিকট অসুরগণকে বধ করা হইতেছে । দুৰ্গাই যে বৈদিক অগ্নি, তাহাব আব-একটি প্ৰমাণ এই-- দুৰ্গা দেবীর অৰ্চনাকালে আমরা সামবেদেব এই মন্ত্র উচ্চারণ করি,-
- ও অগ্ন আয়াহিত বীতয়ে গণনে কাব্যদাতায়ে নি হোতা সৎসি
বহিঁষি ।” বৈদিক যুগের শেষভাগে দেপিতে পাওয়া যায়, ‘দক্ষ-কন্যা’ ক্ৰমশঃ “উমা’তে পরিাণত হইলেন, “উমা” “অম্বিকা’য় এবং “অম্বিকা” “দুর্গা’য় পবিণত হইলেন । এ সময় আর তিনি যজ্ঞবেদি র হিলেন না । যজ্ঞবেদি ও অগ্নির সম্মিলিত শক্তি স্ট্রী-দেবতারূপে পূজিত হইতে লাগিলেন। শুক্ল যজুৰ্বেদ (৩৫৭) (বাজসনেয়া সংহিতা] বলিতেছেন-হে রুদ্র, এই তোমার হবিৰ্ভাগ তুমি তোমাব ভগিনী অম্বিকাব সহিত আস্বাদন কর-“এষ তে রুদ্রভাগ: স্বস্রা অম্বিকীয়া ত্বং জুযস্ব স্বাহী।” তৈত্ত্বিবীয়-আরণ্যকে আমরা দুৰ্গা মহাদেব BDBDD BEKK DBBDB BBB KDSSS S LLL DBDD DDD S S DDBB S BDD হইয়াছেন । উমা অম্বিকা ও দুর্গ এক হইয়াছেন। মহাদেব রুদ্র তখন উমাপতি অম্বিকাপতি । তখন উমা কি অম্বিকা মহাদেবেব ভগিনী নন। আমরা তৈত্তিরীয়আরণ্যকের উক্তিগুলি নিয়ে উদ্ধত করিলাম,- ১ । পুরুষস্য বিদ্ম সহস্ৰাক্ষস্ত ধীমহি । তেন্নো রুদ্রঃ প্ৰচোদয়াৎ। তৎপুরুষায় বিদ্মহে মহাদেবায় ধীমহি । তমো রুদ্র: প্ৰচােদয়াৎ। তৎপুরুষায় বিদ্মহে বক্ৰতুণ্ডায় ধীমহি । তরো দস্তি: প্ৰচোদয়াৎ। তৎপুরুষায় বিদ্মহে বক্ৰতুণ্ডায় ধীমহি । ১০ম প্ৰপাঠক। ১ম অনুবাক।। ৫ অন্নো নন্দিঃ প্ৰচোদয়াৎ। তৎপুরুষায় মহাসেনায়
