কবিতা-কুসুমাঞ্জলি। Wy অসাল-ভূবি তস্মাৎ ক্ল্য। মিপৃপ্রত্যয়ে কৃতে অস্ত্রীতি সিদ্ধং । জাতেতি জনী ম্যাঙ জনৌ ইত্যািম্মাৎ বৃক্ত প্ৰত্যয়ে জাতেতি নিষ্পন্নং, তিতঃ স্ত্রীলিঙ্গে আপ্ত প্ৰত্যয়ে জাত পদং সিদ্ধং । সমধিগ! মাতি সংপূর্বাৎ অধিপূর্বাচ্চ গমধাতোরুত্তরে ভক্ত চু স্থানে যপি কুতে সমধিগম্য পদং সিদ্ধং । চিতায়াং অধিরূঢ়া চিতাধিরূঢ়। ইত্যত্র সপ্তমী-তৎপুরুষঃ । অধিরূঢ়োত অধিপূৰ্বাৎ, রুহধাতোরুত্তরে ভক্ত-প্রত্যয স্ত্রীলিঙ্গে আপপ্ৰত্যয়ে নিপন্নং, ঞিজ রুহোঁ জন্যাং ইতিগণপাঠঃ । শুচি শোকে ইত্যািস্মাৎ বৰ্ত্তমানে ক্যা মিপৃ প্ৰতিয়ে শোচামীতি সিদ্ধং । কথমিতি কেন প্রকারেণ ইতি বাক্যে কথামিতি সিদ্ধং ; অস্মিন্নাহনি ইতিবাক্যে অদ্যোতি নিম্পন্নং । অন্যৎ সুগমং ৷৷ ৪৯ ৷৷ অস্য ভাবোন সহ বঙ্গভাষা-যথা---এই শোকের ভাবাৰ্গ প্ৰকাশ করিতে চাইলে কালাপাহাড়ের ইতিহাস কিঞ্চিৎ বৰ্ণনা করিতে হইবে, সুতরাং কালাপাহাড়ের বিবরণ সংক্ষেপে কিঞ্চিৎ বর্ণিত হইল - যথা--- কালাপাহাড় প্রথমে পবিত্ৰ ব্ৰাহ্মণ কুম; ইষ্ট নিষ্ঠাচালী তাপস ও অতি-সুশ্ৰী বলিয়া বিখ্যাত ছিলেন, কোন গতিকে তাহাকে, দিল্লীশ্বরের অবিবাহিতা যুবতী কন্যা, পরিদর্শন করিয়া তাহাব রূপে মুগ্ধ হইলেন, এবং পিতা দিল্লীশ্বরকে কৌশলে জানাইলেন “ঐ পাত্র আমার বর না ঠাইলে বিবাহ করিব না” ; সুতৰাং দিল্লীশ্বর বাধ্য হইয়া উক্ত পবিত্র ব্রাহ্মণকে বহুচেষ্টায় আনা ইয়া বিনয় বাক্যে কৃষ্টিলেন, “আমার জামাতা হইতে হইবে } যেহেতু আমাৰ কন্যা আপনাকে ভিন্ন অন্যকে বিবাহ করিবেন না,” ইহা শ্রুতিমাত্ৰ চমকিত হইয়া কালাপাহাড় কহিলো - দেব ! এখানে বিবাহ করিলে ধৰ্ম্মচুত, জাতিচু্যত, সমাজচু্যত ও আচার ভ্ৰষ্ট হইব ; অতএব আমি এ বিবাহ করিব না-ইত্যাদি বাক্যে বিবাহ” প্ৰস্তাবে অস্বীকার হইলে দিল্লীশ্বর বলপূৰ্ব্বক ধৰ্ম্মচ্যুত করিয়া স্বীয় কন্যা সহ বিবাহ কাৰ্য সম্পন্ন করাইলেন এবং উক্ত জামাতাকে সেনাপতিত্বে বরণ করিলেন উক্ত কালাপাহাড় স্বভাবতঃই বীর ছিলেন, সেনাপতিত্বে বৃতি হইয়া মহাবীর
