অাজ শুনিশি পোহাইল তোমায়।
এই যে নন্দিনী জাইল,
বরণ করিয়া থান ক্ষরে । ,
মুখশী দেখ জালি, ঙ্কে ধাৰে দুঃখরাশি,
ও চাদমুখর হাসি, সুধাৰাশি ক্ষয় ।
শুনিয়া এ শুভ বাণী, এলোচুলে ধান্ত রাণী,
বসন না সংবাৱে ।
গদগদ ভাবভাৱে কয় বার জাখি করে,
পাছে করি গিরিবয়ে, অমনি কঁাদে গলা ধোৱে ।
পুন কোলে বসাইয়া, চায় মুখ নিয়খিা,
চুম্বে অক্ষণ অশ্বরে
বলে জনক তোমার গিরি, পতি জনম-ভিখারী,
তোমা হেন সুকুমারী, দিলাম দিগম্বৰে ॥
যত সহচরীগণ, হয়ে আনন্দি -মন,
হেসে হেলে এসে ধৱে কয় ।
কহে বৎসরেক ছিলে ভুলে,
ত প্ৰেম কোথা খুলে,
কথা কহ মুখ তুলে, প্ৰাণ ময়ে মরে ।
কবি রামপ্ৰসাদ দাসে, মনে মনে কত হাসে,
ভাসে মহা অানন্দসাগরে ৷
জননী আগমনে, উল্লাসিত জগঞ্জনে,
দিবানিশি নাহি জানে
আগমনী ও বিজয়া ।
জানন্দে পাসৱে ॥
প্লাগিণী মালী
ওগো রাণি, নগরে কোলাহল, উঠ চল চল,
নন্দিনী নিকটে তোমার গো ।
চল বরণ কবিয়া, গৃহে আনি গিয়া,
এসো না সঙ্গে অামার গো |
জ্বয়া কি কথা কহিলি, অামায়ে কিনিলি,
কি দিলি শুভ সমাচায় ।
তোমাদের অদেম্ব কি অাছে, এস দেখি কাছে,
প্ৰাণ দিয়া, যি ধার গো
প্ৰাণী ভাসে প্ৰেমজলে, … ধ্ৰুতগতি চলে
খসিল কুন্তলভা
নিকটে দেখে বায়ে, সুধাইছে তারে
গেীী কত দুয়ে আর গো ;
ক্ষে খেতে পথ,
লিখি যখন ষ্টায়
বলে মা এলে মা এলে, মা কি মা তুলে ছিলে,
মা বলে এ কি কথা মাৱ গো ।
সুখ হতে নামিয়া শঙ্করী, মারেন্থে প্ৰথম কৰি,
পিলু-বাছায়—বৎ
এমন কতদিন জাম্ব-কায় গো ৷
উপনী
রাগিণী— ললিত
,
গিরি এবার স্বামা উমা এলে,
অার উমা পাঠাব না
বলে বলবে লোকে মন্দ কাম্বো কথা শুনৰো না ।
যদি আসে মৃত্যুঞ্জয়, উমা নেবার কথা কয়,
এবার মায়ে কিয়ে কৰো গড়া
জামাই ব’লে মানুষো মা
দ্বিজ বামপ্ৰসাদ কয়, এ দুঃখ কি প্ৰাণে সয়,
শিব শানে মশানে ফিৱে,
ধৱে ভাৰনা ভাবে না ৷
ভয়ে অম্বু কঁাপিছে জামায়
ওহে প্ৰাণনাথ গিরির থে,
কি শুনি দায়ণ কথা দিবসে অাঁধা ॥
বিছায়ে বাঘের ছাল, স্বায়ে ব’সে মহাকাল,
বেক্টোও গণেশ-মাতা তাকে বা বা ॥
ভৰ দেহ হে পাবা, এ দেহে পাষাণ প্ৰাণ,
এই হেতু এতক্ষণ, না হলো বিদার।
বুধিয়া না বুকে মন,
হায় ছায় এ কি বিড়ম্বনা বিধাতায় ।
সাদের এই বাণী হিমগিৰি দ্বারাণী
প্ৰতাতে চকোয়ী যেমন, নিরাশা খায় ।
পাতা:কবিরঞ্জন রামপ্রসাদ সেনের গ্রন্থাবলী.djvu/৭১
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
