পাতা:কবির প্রেম - শিবপদ চক্রবর্তী.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনের গতি দেবার জন্ত, তাতে মনে হয় এই মাসেই বিবাহ দেবেন ঠিক করেছেন। বীণা প্রশ্নকরে—কোথায় তাহলে পালিয়ে যাবে ? -সে তখন পথে গিয়ে পথের সন্ধান করে নেওয়া যাবে। —কিন্তু পথের খরচ কিছু চাই ত, তার কি করবে ? —সে ভাবনা তোমার ভাবতে হবে না বীণা, সে আমি সব ঠিক করে নেবো। তুমি শুধু যাবে আমার পাশে । কোন কিছুর ভাবনা তোমায় ভাবতে দেব না। தும் এমন সময় বীণার মা এসে পড়েন সেখানে বলেন—এই যে বাবা গোবৰ্দ্ধন, তুমি কতক্ষণ এসেছ ?-“কি কিছুই ভাবতে দেবে না বীণাকে ? আবার বুঝি তোমাদের তর্ক সুরু হয়েছে ? না, তোমাদের নিয়ে আর পারলাম না। কি যে তোমাদের তর্ক আর তর্ক, মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝি না। কোথায় বিলেতে কবে কোন সালে কোন মহৎ লোক জন্মেছিল তাই নিয়ে তোমাদের সেদিন যা তর্ক ! আমি রান্নাঘর থেকে ভাবলাম বুঝি বা তোমাদের মারামারি না বাধে। তা যাক, জান বাবা গোবৰ্দ্ধন, মা বীণার আমার বিয়ের একরকম ঠিকঠাক করে ফেলেছেন তোমার কাকাবাবু। বীণা বুঝি সে সব কথা তোমায় কিছু বলেনি? আজ আর একটু পরেই তারা আশীৰ্ব্বাদ করতে আসবে। —এবার তিনি মেয়ের দিকে ফিরে—দেখদেখি এখনও পৰ্য্যন্ত মেয়ের গা ধোয়, সাজবার নামটী নেই। আবার গোবৰ্দ্ধনের দিকে ফিরে—তুমি বাবা যখন এসেছ তখন খুব —ष्ठिभ्रंॉब्र