পাতা:কবির প্রেম - শিবপদ চক্রবর্তী.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবির প্রেম মাঝে বয়কে বকসিস করেও যায়। সেদিন যথানিয়মেই দীপক মদ খাচ্ছিল, এমন সময় তার সামনের টেবিলটায় একটা ভদ্রলোক আর একটা ভদ্র মহিলা এসে বসলেন। মহিলাট হয়ত র্তার স্ত্রী হতে পারেন, তবে খুব যে প্রগতিশীলা আর শিক্ষিতা তা বেশ ফুটে উঠেছিল তার বেশভূষায়, আর অল্প কথা যা শুনতে পাওয়া গিছলো তাতে। ভদ্রলোকটা দীপককে দেখে হঠাৎ চেয়ার ছেড়ে তার কাছে এসে বললেন–কিহে দীপক তুমি! এভাবে বসে Drink করছ, এক, এতরাতে, এখানে ? তা কেমন আছ ? কলেজ ছাড়ার পর ত আর দেখা নেই! সত্যি তোমাকে এই রাত্রি বারোটার সময় হোটেলে দেখতে পাব তা কোনদিনই আশা করিনি। যাক যখন দেখা হল তখন এসে পরিচয় করিয়ে দি আমার স্ত্রীর সঙ্গে । এর নাম অনিমা । অনিমা শিকারের আশায় নিজের দেহটাকে বেশ সৌখিন করে সাজিয়ে সন্ধ্যা থেকে দরজার কাছে আগন্তুকের আশায় দাড়িয়েছিল, কিন্তু বরাতটা তার খারাপ, তাই এত রাত্রেও লোক আসেনি। আবার সে ভাবনায় পড়েছে কেমন করে কাল সকালে ঘর ভাড়া মেটাবে। কি সে বলবে তার বাড়ীওয়ালীকে । না, আজ রাতে তাকে কিছু রোজগার করতেই হবে,—অন্তত: ঘরভাড়াটা। এমন সময় একখানা রিক্স এসে দাঁড়াল তার সামনে। সে তাড়াতাড়ি এগিয়ে গিয়ে রিক্স থেকে নামিয়ে নিয়ে তার ঘরে ঢুকলো—এমনসময় ঘড়িটা n —বাষটি—